ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

৮৪ হাজার টন মাছ উৎপাদন

প্রকাশিত: ০৪:৪৪, ১৮ জানুয়ারি ২০১৮

৮৪ হাজার টন মাছ উৎপাদন

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ প্রথমবারের মতো বাড়তি মাছ উৎপাদনের রেকর্ড গড়লো বাংলাদেশ। চাহিদার চেয়ে ৮৪ হাজার মেট্রিক টনের বেশি মাছ উৎপাদন হয়েছে গত অর্থবছরে। এমন তথ্য, মৎস্য অধিদফতরের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারী উদ্যোগ আর বেসরকারী বিনিয়োগেই এগিয়ে যাচ্ছে এই খাত। তবে, এই ধারা অব্যাহত রাখতে প্রয়োজনীয় দেখভালের আহ্বান বিশেষজ্ঞদের। কৃষি খাতের উপখাত হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মাছ চাষ। চাষীরা বাড়িয়েছেন পুকুরের পরিধি। বেড়েছে সৌখিন ব্যবসায়ীদের সংখ্যাও। গত কয়েক বছরে কৃষক, ছাত্র বা বেকার তরুণদেরও হাতেখড়ি হয়েছে মাছ চাষে। যার ফলও মিলেছে হাতেনাতে। গত বছর পর্যন্তও চাহিদা পূরণে বাংলাদেশকে আমদানি করতে হয়েছে বছরে ৫০ হাজার টন মাছ। কিন্তু চিত্র পাল্টেছে এবার। এখন থেকে চাহিদার সবটুকুই মিলবে দেশীয় উৎপাদন থেকে। যা ঘটলো প্রথমবারের মতোই। দেশের হাওড়, বাঁওড়, খাল-বিল, নদী-সাগর থেকে গত অর্থবছরে পাওয়া গেছে চাহিদার চেয়ে ৮৪ হাজার মেট্রিক টন বেশি মাছ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারী উদ্যোগ আর বেসরকারী বিনিয়োগে বেড়েছে মাছের উৎপাদন। অব্যাহত রাখতে হবে এই ধারা। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্য মতে, মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। টিসিবির এক হাজার ৩৪৫ ডিলার সুপারিশে নিয়োগ অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ সারাদেশে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) দুই হাজার ৮৬১ জন ডিলারের মধ্যে এক হাজার ৩৪৫ জনকে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্যের সুপারিশে নিয়োগ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৯১ জন ডিলারকে কোন ধরনের যাচাই-বাছাই ছাড়াই নিয়োগ দেয়া হয়েছে। রবিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়। বৈঠকের বরাত দিয়ে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অন্য এক হাজার ৪৭১ জনকে ডিলারশিপ দেয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকরা তথ্য যাচাই করেছেন। বিভিন্ন পণ্যে ভেজাল, ওজনে কম দেয়াসহ প্রতারণা মোকাবিলায় ভোক্তা অধিকার আইন অনুযায়ী নিয়মিত অভিযান চালানোর সুপারিশ করা হয় বৈঠকে।
×