ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

পাইকারি পর্যায়ে কেজিতে ৩-৫ টাকা কমেছে চালের দাম

প্রকাশিত: ০৩:০৩, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭

পাইকারি পর্যায়ে কেজিতে ৩-৫ টাকা কমেছে চালের দাম

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ পেঁয়াজ ও ডিমের দাম কমলেও বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম। কেজিতে ৫ টাকা কমে দেশী পেঁয়াজ ৪৫-৫০ এবং আমদানিকৃতটি ৩৫-৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কেজিতে ৫-১০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১২৫-১৪০ টাকায়। শাক-সবজি বিক্রি হচ্ছে আগের দামে। ইলিশ মাছের দাম কমলেও বেড়েছে দেশী জাতীয় মিঠাপানির মাছের দাম। ভোজ্যতেল, চিনি, আটা ও ডালের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। পাইকারি পর্যায়ে কেজিতে ৩-৫ টাকা কমেছে চালের দাম। এদিকে কোরবানি ঈদের পর গত সপ্তাহ পর্যন্ত গরু ও খাসির মাংসের বাজার বন্ধ ছিল। তবে শুক্রবার বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, গরুর মাংস কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৫২০-৫৫০ টাকা। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা দরে। এদিকে সবজির বাজার আগের বাড়তি দামেই স্থীতিশীল রয়েছে। বাজারে বেগুন কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা দরে। এছাড়া শিম ১০০ টাকা, হাইব্রিড টমেটো ১২০ টাকা, শশা ৬০ টাকা, চাল কুমড়া ৫০-৫৫ টাকা, কচুর লতি ৬০-৬৫ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫৫-৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, কাকরোল ৫৫ টাকা, পেঁপে ৪০-৫০ টাকা, কচুরমুখী ৬০ টাকা ও আমড়া ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি ফুলকপি ৩৫ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ টাকা এবং লেবু হালি প্রতি ২০ থেকে ৪০ টাকা, পালং শাক আঁটি প্রতি ২০ টাকা, লালশাক ২০ টাকা, পুঁইশাক ৩০ টাকা এবং লাউশাক ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মুদি পণ্যের বাজার ঘুরে দেখা গেছে কেজি প্রতি ছোলা ৮৫ টাকা, দেশি মুগ ডাল ১৩০ টাকা, ভারতীয় মুগ ডাল ৯০ টাকা, মাসকলাই ১২৫ টাকা, দেশি মসুর ডাল ১২০ টাকা, ভারতীয় মসুর ডাল ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে ব্র্যান্ড ভেদে ৫ লিটারের বোতল ৫৩০-৫৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রতিকেজি রুই মাছ ২৮০-৪০০ টাকা, সরপুঁটি ৩৮০-৪৫০ টাকা, কাতলা ৩৫০-৪০০ টাকা, তেলাপিয়া ১৪০-১৮০ টাকা, সিলভার কার্প ২৫০-৩০০ টাকা, চাষের কৈ ৩০০-৩৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রকার ভেদে চিংড়ি ৪০০-৮০০ টাকা, ৭০০ গ্রাম ওজনের প্রতিটি ইলিশ ৫০০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি সাইজের ওজন ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১১শ’ টাকা পর্যন্ত।
×