ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

আইপিও আবেদনে আগ্রহ বাড়ছে

প্রকাশিত: ০০:৪৯, ১৪ আগস্ট ২০১৭

আইপিও আবেদনে আগ্রহ বাড়ছে

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ পুঁজিবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিবিএস কেবলের আইপিওতে ভাল দর পাওয়ায় জমে ওঠেছে আইপিও বাজার। বাজারে আসার মাত্র ১০ কার্যদিবসেই এ প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি ১০ টাকার শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ১১৫ টাকার ওপরে। অর্থাৎ প্রতি শেয়ারের দর বেড়েছে ১১গুণ। আগামী আসা প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার দর এমন হবে এই প্রত্যাশায় তারা ঝুঁেকছেন আইপিও বাজারে। ফলে ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে আইপিও জমা দিতে আগ্রহ বেড়েছে বিনিয়োগকারীদের। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে আইপিওর টাকা জামা দেওয়ার গ্রাহকদের ভিড়। য়ারা দীর্ঘদিন আইপিওর শেয়ারে আবেদন করছে না অধিক লাভের আশায় তারাও নতুন আইপিওর জন্য টাকা জমা দিয়ে শেয়ারের আবেদন করছেন। এ বিষয়ে কথা হয় আনোয়ার সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারী রায়হান সিদ্দিকীর সঙ্গে। তিনি বলেন, আইপিও মার্কেট মন্দা থাকায় দীর্ঘদিন এই শেয়ারের জন্য আবেদন করা হয়নি। সম্প্রতি বিবিএস কেবলের আইপিওতে ভালো লাভ করেছেন বিজয়ীরা। সে জন্য আবারো আইপিওর শেয়ারের জন্য আবেদন করছি। সম্প্রতি পুঁজিবাজারে সেকেন্ডারি মার্কেট তুলনামূলভাবে চাঙ্গা হয়ে ওঠেছে। সেই সঙ্গে সরগরম হয়ে ওঠছে প্রাইমারি বাজার। আইপিও বিজয়ী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই এই মার্কেট থেকে পুঁজি বাড়িয়ে নেওয়া যাচ্ছে কয়েকগুণ। আর বিবিএস কেবলের শেয়ারের দর বৃদ্ধিতে প্রাইমারি বাজারের প্রতি ঝুঁকে পড়ছেন বিনিয়োগকারীরা। প্রাপ্ত তথ্য মতে, পুঁজিবাজার সর্বশেষ তালিকাভুক্ত দুইটি কোম্পানি হচ্ছে বিবিএস কেবল ও নূরানী ডায়িং। এর মধ্যে নূরানী ডায়িংয়ের প্রতিটি লটের বিপরীতে আবেদন পড়ে ২৮গুণ। বিবিএস কেবলের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা বেড়ে দাঁড়ায় ৪৮ গুণে। এর আগে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান গুলোতেও আইপিও আবেদনে প্রতিযোগিতার হার লক্ষ্য করলে দেখা যায়, প্যাসিফিক ডেনিমের আইপিওতে একটির বিপরীতে আবেদন জমা পড়ে ২৭ গুণ। অন্য কোম্পানি ফরচুন সুজের ক্ষেত্রে এই প্রতিয়োগিতা আরো বাড়ে। এই কোম্পানির আইপিওতে প্রতিটির বিপরীতে জমা পড়ে ৪২ গুণ আবেদন। অন্য কোম্পানি শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ক্ষেত্রে এই
×