ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

প্রকাশিত: ০৪:১৯, ২১ মার্চ ২০১৭

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

সর্দি কাশি থেকে মুক্তির সহজ উপায় * প্রচুর ঘুমান। ৮ ঘণ্টা ঘুমাবেন রাতে। * ভিটামিন খান। মাল্টিভিটামিন আপনার শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। * প্রচুর পানি খান। পানি বেশি খেলে ভাইরাস চলে যায়। * বেশি এ্যালকোহল পান করবেন না, এ্যালকোহল রোগ প্রতিরোধকে দুর্বল করে। * স্ট্রেসে ভুগবেন না তাহলে বেশি বেশি সর্দিকাশিতে আক্রান্ত হবেন। ভাল ঘুমের জন্য ঘুম সম্ভাবত আপনার স্বাস্থ্যের অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। ঘুম আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ঠিক রাখে। ঘুম পরিপাক তন্ত্রকে ঠিক রাখে। স্মৃতি শক্তিকে অক্ষুণ্ণ রাখে, সজাগ্রতা ও চলন-বলন ঠিক রাখে। আপনাকে তাই মনে রাখতে হবে আপনার জীবন ভঙ্গিমা আপনার জন্যে আপনার ঘুমের জন্য সহায়ক অথবা অসাহায়ক। এখানে কিছু সহজ উপয় বলা হলো * সব সময় একই সময়ে ঘুমাতে যান। আপনার ঘুমের সময় ও উঠবার একটি মস্তিষ্ক-এ্যালার্ম তৈরি করে। * ঘুমানোর আগে সাদা ও তীব্র আলো পরিহার করুন। সাদা আলো আপনার মস্তিষ্কে দিনের আলোর অনুভূতি এনে দেয়, ঘুম আনতে দেয় না। * জানবেন আপনার শয্যা শুধু ঘুম ও সেক্সের জন্যে। অন্য কিছুর জন্য নয়। * ঘুমের আগে প্রার্থনা করা ভাল অভ্যাস। শিথিল করুন দেহ-মন। * ঘুম পাতলা হলে কানে কানে বদ্ধ লাগাতে পারেন। তাহলে অল্প শব্দতে ঘুম ভাঙ্গবে না। সুখী হওয়া আপনি কি প্রেম করেই সুখী জীবন পাবেন, তা নয় আপনার সখা বা সখি ছাড়াই আপনি একটি সুখী জীবন পেতে পারেন। এখানে ৫ উপায় বলা হচ্ছে আপনি একাকিই সুখী জীবনযাপন করতে পারেন। * শান্ত স্নিগ্ধ স্পর্শ করুন। আপনার পোষা কুকুরকে আদর করুন, আপনার নিজেকে করুন, বন্ধুকে করুন, স্নিগ্ধ স্পর্শে অক্সিটোসিন ও সেরোটনিন নিঃসরণ হয়। এই ব্রেন কেমিক্যালগুলো ভাল লাগায় উদ্বেলিত করে। * বন্ধুদের সঙ্গে গঠনমূলক সুন্দর আড্ডায় সময় কাটান কিছুক্ষণ। মনের আনন্দ বেড়ে যাবে। * কিছুক্ষণ গঠনমূলকভাবে প্রকৃতিতে মিলিয়ে যান, সময় আর রুটিন ফেলে। * সৃষ্টি করুন, আর সৃষ্টি করুন আঁকতে লেগে গেলেন। কিংবা লিখতে থাকলেন একটুকরো কবিতা। কোন বড় প্রবন্ধ হাত দিতে দোষ কি। * সব সময় বর্তমানকে নিয়ে থাকুন। মনোযোগী থাকুন। আপনার গতি কমিয়ে দেয়ার ১০টি কারণ থাকতে পারে সবাই দৌড়াচ্ছে। ইঁদুর দৌড়ে- দৌড়াচ্ছে। কিন্ত কেন এত দৌড়। প্রকৃতিতে কি কোন দৌড় আছে। ফুল ফুটছে ফল ফলছে সবই নির্দিষ্ট গতি ধারায় আপনিও বা এত ছুটছেন কেন? কেন আপনি ছুটবেন না, একটু ধীর হলে কি হয় তা শুনুন * আপনি আপনার সহজাত মনের কথা শুনতে পারেন। * না ছুটলে, আপনি কাজগুলো ভালবেসে করতে পারেন। * আপনি আপনাকে আপনার শক্তিকে শ্রদ্ধা করতে পারেন। * আত্মমর্যাদা বর্ধিত হয়। * আপনার অন্তরের কথা বেরিয়ে আসে। * নিজেকে পরিপূর্ণ লাগে। * আপানার লক্ষ্য ও মোহ পরিস্ফুটিত হয়। * কৃতজ্ঞতাবোধ বর্ধিত হয়। * সমস্যাকে আপনি তাহলে গ্রহণ করতে শিখবেন। * জীবনটা তাহলে প্রার্থিত মনে হবে। পরিশ্রম করতে ভাল লাগবে। সহজ উপায় থাকবে না।
×