ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

রাজশাহী সীমান্তে পশু আমদানি বন্ধের আশঙ্কা

প্রকাশিত: ০৫:৫০, ১২ জানুয়ারি ২০১৭

রাজশাহী সীমান্তে পশু আমদানি বন্ধের আশঙ্কা

স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী ॥ রাজশাহী অঞ্চলের সীমান্তপথে ভারত থেকে গবাদিপশু আমদানি বন্ধের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সীমান্তের বাংলাদেশ অংশে গবাদিপশু গ্রহণে অনীহা ও ছাড়করণে জটিলতা সৃষ্টির কারণে সীমান্তের এই অনানুষ্ঠানিক বাণিজ্য যে কোন সময় বন্ধ হতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এতে দেশের মাংসের দাম আরও বাড়ার যেমন আশঙ্কা রয়েছে তেমনি গবাদিপশুর মারাত্মক ঘাটতিরও শঙ্কা করা হচ্ছে। রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের গবাদিপশু ব্যবসায়ীরা বলেছেন, দেশের অন্যান্য সীমান্ত এলাকায় কাঁটাতারের বেড়ার কারণে ভারত থেকে গরু আমদানি প্রায় বন্ধ থাকলেও গত কয়েক বছর ধরে রাজশাহী অঞ্চলের সীমান্তপথেই সিংহভাগ গবাদিপশু আসে কাঁটাতার না থাকায়। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে রাজশাহী অঞ্চলের সীমান্তপথে গবাদিপশু আমদানিতে নানা জটিলতা সৃষ্টি হওয়ায় ব্যবসায়ীরা আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দুই দেশের ব্যবসায়ীরাই। এই অচলাবস্থা চলতে থাকলে যে কোন সময় বাংলাদেশে গরু পাঠানো বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দিয়েছে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। সিরাজদিখানে খাস জমির মাটি লুটের হিড়িক স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ ॥ সিরাজদিখানে খাস খতিয়ানের জমির মাটি কাটার হরিলুটে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে ভূমিদ্যুরা। শুধু ব্যস্তই নয়, এ যেন মাটি চুরির হিড়িক। লাখ লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে এসব মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে ভূমিদস্যুরা। অথচ প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে। উপজেলার কেয়াইন ইউনিয়নের বড় বর্তা মৌজার ধলেশ্বরী নদীর পাড় কেটে প্রতিবছরের ন্যায় এবারও শুরু হয়েছে খাস খতিয়ান ও লিজকৃত জমির মাটি কেটে ইট ভাঁটিতে বিক্রির মহোৎসব। ভূমিদস্যুরা রাতের আঁধারে ট্রলারে করে মাটি কেটে অবাধে নিয়ে যাচ্ছে। রাতভর মাটি কেটে ট্রলারে ভর্তি করে ভোর ৪টা থেকে সকাল ৮টার মধ্যে এ সকল ট্রলার চলে যাচ্ছে নির্দিষ্ট ইট ভাঁটির উদ্দেশ্যে। প্রতি রাতে ৮-১০টি ট্রলারে করে তারা মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নজরুল ইসলাম জানান, কোন অভিযোগ পাইনি। সরকারী জায়গার মাটি কাটলে সরকারী স্বার্থ রক্ষায় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করব। বরিশালে গ্রামীণ ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তার কারাদ- স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল ॥ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বরিশালে গ্রামীণ ব্যাংকের তিন কর্মকর্তাকে ১০ বছর করে কারাদ- দিয়েছে আদালত। পাশাপাশি ৫ লাখ টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদ- প্রদান করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে বরিশাল বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক দিলীপ কুমার ভৌমিক এ রায় ঘোষণা করেন। দ-প্রাপ্তরা হলেন গ্রামীণ ব্যাংক রায়পাশা শাখার সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক দেলোয়ার হোসেন, একই শাখার সাবেক কর্মকর্তা শাহআলম ও সাবেক কেন্দ্র ব্যবস্থাপক মনিরুল ইসলাম। মনিরুল ইসলাম ছাড়া বাকি দুইজন রায় ঘোষণার সময় অনুপস্থিত ছিলেন।
×