ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

বায়ুদূষণে ২০৪০ নাগাদ অকাল মৃত্যু বাড়বে

প্রকাশিত: ০৩:৪৭, ৩০ জুন ২০১৬

বায়ুদূষণে ২০৪০ নাগাদ অকাল মৃত্যু বাড়বে

বিশ্বজুড়ে জ্বালানি উৎপাদন ও ব্যবহারের কৌশল পরিবর্তন না করলে বায়ুদূষণজনিত কারণে ২০৪০ সাল নাগাদ অকাল মৃত্যু বাড়তেই থাকবে। সোমবার প্রকাশিত ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সির (আইইএ) প্রতিবেদনে একথা বলা হয়। খবর ওয়েবসাইটের। বিশ্বে প্রতিবছর বায়ুদূষণে প্রায় ৬৫ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। মানব স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলোর তালিকায় এর অবস্থান চতুর্থ। তালিকায় বায়ুদূষণের উপরে আছে উচ্চ রক্তচাপ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যজনিত ঝুঁঁকি এবং ধূমপান। জ্বালানি ও বায়ু দূষণ নিয়ে আইইএ’র বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়, জ্বালানির অনিয়ন্ত্রিত ও অদক্ষ উৎপাদন এবং ব্যবহার বায়ুদূষণের অন্যতম মূল কারণ। এশিয়া মহাদেশের বাসিন্দাদের বায়ুদূষণের কারণে অকালে প্রাণ হারানোর ঝুঁঁকি সবচেয়ে বেশি। বায়ুদূষণের কারণে প্রাণ হারানোদের ৯০ শতাংশের বেশি হবে এশিয়ার দেশগুলোর নাগরিক। দূষণ প্রতিরোধে যদি কোন ব্যবস্থা নেয়া না হয় তবে ঘরের বাইরে বায়ুদূষণজনিত কারণে অকালে প্রাণহানির সংখ্যা ২০৪০ সাল নাগাদ ৪৫ লাখে উন্নীত হবে। বর্তমানে এই সংখ্যা ৩০ লাখ। তবে গৃহে বায়ুদূষণজনিত কারণে অকাল মৃত্যুর সংখ্যা ৩৫ লাখ থেকে কমে ২৯ লাখে দাঁড়াবে বলে আইইএ’র প্রতিবেদনে বলা হয়। ২০৪০ সাল নাগাদ সারাবিশ্বে বায়ুদূষণ কমে যাওয়ার কথা বলা হচ্ছে। যদি কমার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকে তার পরও অবস্থার খুব একটা উন্নতি হবে না বলে আইইএ’র প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। অল্পের জন্য রক্ষা একটুর জন্য বেঁচে গেছেন বলিউড তারকা হৃতিক রোশন। আতাতুর্ক বিমানবন্দরে বিজনেস ক্লাসের টিকেট পাননি বলে রেহান ও রিদানকে নিয়ে তিনি অপেক্ষা করছিলেন। ইকোনমি ক্লাসের টিকেট পেয়ে তাঁরা বিমানবন্দর ছেড়ে চলে গিয়ে ছিলেন। এভাবেই রোশন ও তার পরিবার ভয়াবহ বোমা হামলা থেকে বেঁচে যান। -টাইমস অব ইন্ডিয়া মহাকাশ স্টেশন বানাচ্ছে চীন দক্ষিণ চীন সাগরের তলায় আরও একটা ‘গ্রেট ওয়াল অফ চায়না’ বা চীনের প্রাচীর বানাচ্ছে বেজিং। বানানো হচ্ছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৭০ কিলোমিটার ওপরে থাকা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস)-এর ধাঁচে বানানো আরও একটি ‘মহাকাশ স্টেশন’- সমুদ্রের তলায়। দক্ষিণ চীন সাগরের তলার সেই ‘মহাকাশ স্টেশনে’ও থাকবেন, যাওয়া-আসা করবেন ‘মহাকাশচারী’রা, ‘জলচর’ মানুষরা। দক্ষিণ চীন সাগরের ৩ হাজার মিটার বা ৯ হাজার ৮০০ ফুট নিচে চীন বানাচ্ছে ওই ‘মহাকাশ স্টেশন’। রোবট দিয়ে বানানো হচ্ছে একটি ‘গ্রেট ওয়াল’। -ওয়েবসাইট
×