ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের ৩ এ্যালবাম

প্রকাশিত: ০৩:৫১, ২৭ জুন ২০১৬

বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের ৩ এ্যালবাম

স্টাফ রিপোর্টার ॥ গানের দেশ বাংলাদেশের বাংলা গানের বিপুল সম্ভারকে সুশীল শ্রোতাগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর বেঙ্গল ফাউন্ডেশন। পঁচিশ বছর ধরে সঙ্গীতসহ শিল্প-সংস্কৃতির পরিচর্যা করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। এরই ধারাবাহিকতায় নজরুলসঙ্গীত, রবীন্দ্রসঙ্গীত, তিনকবির গান, অতীত দিনের গান, আধুনিক বাংলা গান, লোকগান, দেশের গান, গণসঙ্গীত, শাস্ত্রীয়সঙ্গীত, টপ্পা, যন্ত্রসঙ্গীত, গজলসহ শুদ্ধ সঙ্গীতের প্রায় সব ক’টি ধারাকে নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন সঙ্গীত প্রকাশনার কাজ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী ও মেধাবী তরুণ প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীদের কণ্ঠে ধারণকৃত চিরায়ত সৃজনশীল ধারার ৩টি অডিও এ্যালবাম সিডি আকারে প্রকাশ করেছে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন। প্রকাশিত সিডির মধ্যে রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান নিয়ে ফারহিন খান জয়িতার এ্যালবাম ‘কত মধু সমীরে’, দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের গানের সঙ্কলন নিয়ে সুকান্ত চক্রবর্তী ও অভিজিৎ মজুমদারের কণ্ঠে ‘আমার বেদনা লহ বুঝি’ এবং বাঙালী সংস্কৃতির প্রাচীন গানের ধারা পদাবলী কীর্তনের সঙ্কলন নিয়ে কিরণ চন্দ্র রায়ের কণ্ঠে এ্যালবাম ‘মেঘ যামিনী’ প্রকাশ করা হয়েছে। এর মধ্যে জয়িতার কণ্ঠে ‘কত মধু সমীরে‘ এ্যালবামে যন্ত্রানুষঙ্গ পরিচালনা করেছেন পার্থ পাল। এ্যালবামের গানগুলো হলো ‘মোরে বারে বারে ফেরালে’, ‘চরণধ্বনি শুনি তব’, ‘প্রচ- গর্জনে আসিল একি দুর্দিন’, ‘সুখহীন নিশীদিন পরাধীন’, ‘হৃদয়বাসনা পূর্ণ হলো’, ‘আমার মন যখন জাগলি না রে’, ‘বাজে বাজে রম্যবীণা বাজে’ এবং ‘খেলার সাথি, বিদায়দ্বার খোলো’। সুকান্ত চক্রবর্তী ও অভিজিৎ মজুমদারের কণ্ঠে ‘আমার বেদনা লহ বুঝি’ এ্যালবামে যন্ত্রানুষঙ্গ পরিচালনা করেছেন অম্লান হালদার। এ্যালবামের গানগুলো হলো ‘পথপাশে মোর রচিনু দেউল’, ‘পলাশরাঙা বাসনাগুলি’, ‘আজি আঁধার সাগর মগন’, ‘তোমার সুতায় গেঁথে লব’, ‘বুঝেছি বুঝেছি তব বাণী’, ‘আজি এ নিশীথে জাগে একাকি’, ‘তারে কেমনে ধরিব হায়’, ‘যারে ভালবেসেছিলি’ এবং ‘বলা যদি নাহি হয় শেষ’। কিরণ চন্দ্র রায়ের ‘মেঘ যামিনী’ এ্যালবামের যন্ত্রানুষঙ্গ পরিচালনা করেছেন দুর্বাদল চট্টোপাধ্যায়। এ্যালবামের গীতিকার হলেন বিদ্যাপতি, গোবিন্দ দাস, দ্বিজ চন্ডীদাস, জ্ঞান দাস, বলরাম দাস, বিদ্যাপতি এবং যদু। এ্যালবামের গানগুলো হলো- ‘মাধব বহুত মিনতি করি’, ‘ঢল ঢল কাঁচা অঙ্গের লাবণী’, ‘ সই, কেবা শুনাইল শ্যাম-নাম’, ‘রূপ লাগি আঁখি ঝরে’, ‘সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু’, ‘গোঠে আমি যাব মাগো’, ‘আজু রজনী হম ভাগে গমওল;, ‘মেঘ যামিনী চললি কামিনী’, ‘ঐ বেণু বাজে’, এবং ‘অল্প বয়সে মোর’ প্রভৃতি ।
×