ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

বিশ্বব্যাংকের রিপোর্টে পরামর্শ

প্রবৃদ্ধি বাড়াতে বাংলাদেশের আরও ডিজিটাল প্রযুক্তি চাই

প্রকাশিত: ০৮:৫২, ১৭ মে ২০১৬

প্রবৃদ্ধি বাড়াতে বাংলাদেশের আরও ডিজিটাল প্রযুক্তি চাই

জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ ডিজিটাল প্রযুক্তিতে প্রবেশ ত্বরান্বিত করে প্রবৃদ্ধি বাড়াতে আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে এবং সরকারী সেবার মান বাড়াতে পারে। বিশ্বব্যাংকের এক নতুন রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে। সোমবার ঢাকায় বিশ্ব উন্নয়ন প্রতিবেদন ২০১৬ : ডিজিটাল ডিভিডেন্ডস শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে এই অভিমত ব্যক্ত করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয় যে, মোবাইল ব্যাংকিং বাংলাদেশে দরিদ্র মানুষের আর্থিক লেনদেনে অন্তর্ভুক্তির সুযোগকে ব্যাপকতর করেছে। এর ফলে তাদের জন্য ব্যবসা করার নতুন উপায় সৃষ্টি হয়েছে এবং সময় সাশ্রয় হচ্ছে। কমছে লেনদেনের ব্যয়, যা স্বচ্ছতা বাড়াচ্ছে এবং সরকারী সংগ্রহের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার সুযোগ এনে দিচ্ছে। প্রথম আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন গঠন উপলক্ষে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ১৭ মে দিবসটি পালন করবে। মঙ্গলবার বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সমাজ দিবস’ পালন উপলক্ষে বিশ্বব্যাংকের এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ডব্লিউডিআর প্রকাশ করেন। বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ঢাকা যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। খবর বাসসর। সরকার দেশের প্রথম জাতীয় উপাত্ত কেন্দ্র (টায়ার-৩ নামে পরিচিতি) প্রতিষ্ঠা করেছে। এ থেকে দুশরও বেশি সরকারী ওয়েবসাইট হোস্ট করা হয়েছে যা সরকারী খাতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির (আইসিটি) ব্যবহার উচ্চতর নির্ভরশীলতা ও দক্ষতা নিশ্চিত করছে। বিশ্বব্যাংকের এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রায় ১৩ কোটি মোবাইল ফোর গ্রাহকের মাধ্যমে বাংলাদেশ ডিজিটাল প্রযুক্তি দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে। তবে দেশটির পঞ্চম বৃহত্তম জনসংখ্যা এখনও ইন্টারনেটে সংযুক্ত হতে পারেনি।
×