ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

সংস্কৃতি সংবাদ

তৃণমূলের শিশুশিল্পী বিকাশে জাতীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

প্রকাশিত: ০৫:৪০, ১৩ মে ২০১৬

তৃণমূলের শিশুশিল্পী বিকাশে জাতীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

স্টাফ রিপোর্টার ॥ শিল্প-সংস্কৃতি ঋদ্ধ সৃজনশীল মানবিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। ৫৬ হাজার বার্গমাইলের বাংলাদেশে ছড়িয়ে দেয়া হবে শিল্পের আলো। সেই সুবাদে তৃণমূলের শিশুশিল্পীদের জাতীয় পর্যায়ে বিকশিত করার উদ্যোগ নিয়েছে শিল্পকলা একাডেমি। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেশের সকল সরকারী-বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের অংশগ্রহণে জাতীয়পর্যায়ে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিযোগিতার কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে ঢাকায় জাতীয়পর্যায়ে আজ শুক্রবার ও কাল শনিবার এসব বাছাইকৃত শিশু সঙ্গীত, নৃত্য, আবৃত্তি, অভিনয়সহ মোট ১১টি বিভাগে নানা বিভাগে পরিবেশনা উপস্থাপন করবে। আজ ও কাল প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জেলা ও মহানগরের ১ম ও ২য় স্থান বিজয়ী ১৫৬০ প্রতিযোগীর অংশগ্রহণে একাডেমির সঙ্গীত ও নৃত্যকলা ভবন, জাতীয় চারুকলা ভবন এবং প্রশিক্ষণ ভবনে জাতীয়পর্যায়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও দুই দিনই সকাল ৯টা থেকে প্রতিযোগীদের বিনোদনের জন্য একাডেমির নন্দন মঞ্চে এ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনী এবং সন্ধ্যা ৬টায় একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। জাতীয়পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় ১১টি বিষয়ের প্রত্যেকটির ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান বিজয়ীদের পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে পুরস্কার এবং সনদপত্র প্রদানেরও পরিকল্পনা রয়েছে একাডেমির। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার একাডেমির জাতীয় চিত্রশালার সেমিনারকক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেনÑ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, একাডেমির প্রযোজনা বিভাগের পরিচালক ইকবাল হোসেন, চারুকলা বিভাগের পরিচালক উৎপল কুমার দাস, প্রশিক্ষণ বিভাগের পরিচালক শাওকাত ফারুক এবং ‘বাংলাদেশের সকল সরকারী ও বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন’ শীর্ষক কর্মসূচীর পরিচালক সোহরাব উদ্দীন, একাডেমির অর্থ, হিসাব ও পরিকল্পনা উপ-বিভাগের উপ-পরিচালক শহিদুল ইসলামসহ প্রতিযোগিতা বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যবৃন্দ। লিয়াকত আলী লাকী বলেন, আমরা আশা করছি ১১টি বিভাগ থেকে নির্বাচিত ৩৩ শিশুশিল্পীকে আগামী জুন অথবা জুলাই মাসে প্রধানমন্ত্রী পুরস্কৃত করবেন। এই প্রতিযোগিতায় সারাদেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে ২ লাখ ৬৫ হাজার শিশুশিল্পী অংশ নিয়েছে। সেখান থেকেই প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকারী নির্বাচিতরা অংশ নিচ্ছে এই চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায়। শিশুদের মনন বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এই প্রতিযোগিতা এবং আগামী বছরগুলোতেও এটা অব্যাহত থাকবে। চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের নিয়ে পরবর্তীতে কর্মশালার আয়োজন এবং তাদের শিল্পচর্চার বিকাশে পদক্ষেপ নেবে একাডেমি। প্রসঙ্গত, সৃজনশীল মানবিক বাংলাদেশ গড়ার আন্দোলনকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে এবং তৃণমূলের শিশুশিল্পীদের জাতীয়পর্যায়ে বিকশিত করার প্রত্যয়ে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে ‘বাংলাদেশের সকল সরকারী ও বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন’ শীর্ষক কর্মসূচীর আওতায় ছাত্রছাত্রীদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা-২০১৬। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় একাডেমির ব্যবস্থাপনায় সঙ্গীত (একক), লোকসঙ্গীত, রবীন্দ্রসঙ্গীত, নজরুলসঙ্গীত, মুক্তিযুদ্ধের গান ও দেশাত্মবোধক গান, গণসঙ্গীত, আবৃত্তি (একক) শিশুতোষ, নৃত্য (একক), সাধারণ নৃত্য (সৃজনশীল ও সাধারণ নৃত্য) ও উচ্চাঙ্গ নৃত্য (ভরতনাট্যম/কত্থক/মণিপুরী/ওডিশি), অভিনয় একক ও দ্বৈতসহ সংস্কৃতির মোট ১১টি বিষয়ে দেশব্যাপী ৪৮৯টি উপজেলা, ৬৪টি জেলা এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনা মহানগরের পঁয়ত্রিশ হাজার স্কুলের প্রায় দুই লাখ পঁয়ষট্টি হাজার ছাত্রছাত্রী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী প্রতিটি বিষয়ে ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান বিজয়ীদের বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পক্ষ থেকে পুরস্কার ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। সেখান থেকে জেলা ও মহানগরপর্যায়ের প্রতিযোগীদের মধ্য থেকে ১ম ও ২য় স্থান বিজয়ীরা শিল্পকলা একাডেমিতে জাতীয়পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় আজ ও আগামীকাল অংশগ্রহণ করবে। শেষ হলো জাতীয় শিশু-কিশোর নাট্যোৎসব ॥ শেষ হলো ১৩তম জাতীয় শিশু-কিশোর নাট্যোৎসব-২০১৬। ‘বিকশিত শিশু, আলোকিত আগামী’ সেøাগানে ৬ মে থেকে সূচনা হওয়া সপ্তাহব্যাপী উৎসবের শেষ দিন ছিল বৃহস্পতিবার। সারাদেশে ৬৫টি শিশু-কিশোর নাট্যদলের অংশগ্রহণে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় উৎসবের আয়োজন পিপল্স থিয়েটার এ্যাসোসিয়েশন (পিটিএ)। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি সচিব আক্তারী মমতাজ। সভাপতিত্ব করেন পিপল্স থিয়েটার এ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। সমাপনী অনুষ্ঠানে অতিথিদের শুভেচ্ছা বক্তব্যের পাশাপাশি পরিবেশিত হয় বিভিন্ন শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক দলের নৃত্য ও সঙ্গীত পরিবেশনা। সমাপনী আনুষ্ঠানিকতার পর ‘আলোর মুক্তি’ শীর্ষক নৃত্যনাট্য পরিবেশন করে প্যারেন্টস ফোরাম ফর ডিফারেন্টলি এবল ওপিএফডিএ-ভিটিসি। এরপর মঞ্চস্থ হয় ঢাকার পিপল্স লিট্ল থিয়েটারের ‘ডাকঘর’ এবং ময়মনসিংহের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পুতুলনাট্য ‘পাপেট ও মাপেট’। এছাড়া সমাপনী সন্ধ্যায় এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে মঞ্চস্থ হয় দিনাজপুর রিপার্টরি থিয়েটারের ‘অন্তরায়’, বগুড়ার অ আ ক খ’র প্রযোজনা ‘পদ্মা মেঘনা যমুনা, তোমার আমার ঠিকানা’ ও দিনাজপুরের সোনালী শিশু থিয়েটারের ‘খ্যাতির বিড়ম্বনা’। স্টুডিও থিয়েটার হলে মঞ্চস্থ হয় গাজীপুরের নন্দন শিশু নাট্যদলের প্রযোজনা ‘দোলনা থেকে কবর’, রংপুর শিশুনাট্য কেন্দ্রের ‘সুখ রাজ্য’ এবং দিনাজপুরের আমাদের থিয়েটারের ‘মানুষ হওয়ার মন্ত্র’। জাতীয় সঙ্গীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হয় পঞ্চগড়ের বিদ্রোহী শিশু-কিশোর থিয়েটারের নাটক ‘কবি’। কপিরাইট আইন নিয়ে দিনব্যাপী কর্মশালা ॥ বিদ্যমান কপিরাইট আইনের সঠিক ব্যবহার না হওয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের সঙ্গীতাঙ্গন। এ অবস্থা দূরীকরণে ইতোমধ্যে কপিরাইট ম্যানেজমেন্ট অর্গানাইজেশন বা সিএমও গঠন করা হয়েছে। কিন্তু সেটিও খুব বেশি কার্যকর না হওয়ায় এখনও শিল্পীরা সঠিক রয়্যালিটি পাচ্ছেন না। এর জন্য শিল্পীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। একই সঙ্গে কপিরাইট আইনকেও যুগোপযোগী করতে হবে। বৃহস্পতিবার কপিরাইট আইন নিয়ে ‘কপিরাইট আইন যুগোপযোপীকরণ ও সঙ্গীতকর্মের স্বত্বাধিকারীর স্বার্থ সংরক্ষণ’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার সেমিনারকক্ষে কপিরাইট অফিস আয়োজিত এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিবিষয়ক সচিব আক্তারী মমতাজ। অনুষ্ঠানে ‘কপিরাইট আইন যুগোপযোপীকরণ ও সঙ্গীতকর্মের স্বত্বাধিকারীর স্বার্থ সংরক্ষণ’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা ও ‘সঙ্গীত ও কপিরাইট’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন হামিন আহমেদ। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মসিউর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন গণসঙ্গীতশিল্পী ফকির আলমগীর, সঙ্গীতশিল্পী এসডি রুবেল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কপিরাইট ডেপুটি রেজিস্ট্রার জোহরা বেগম। এছাড়াও কপিরাইট অফিসের কর্মকর্তা ও সঙ্গীতশিল্পীরা মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন। প্রবন্ধে মুহম্মদ নূরুল হুদা বলেন, ২০০৫ সালে কপিরাইট আইন সর্বশেষ সংশোধন করা হয়। এরপর থেকেই বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার বিভিন্ন সংশোধনী প্রস্তাব এনেছেন, তা বাস্তবায়িত হয়নি। এর ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সঙ্গীত সংশ্লিষ্টরা। আইনের সংশোধনী প্রস্তাব ছাড়াও বিবদমান বিষয়ে আদালতের রায় পাওয়া যাবে ও কার্যকরী হবে, সেটিও আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। প্রবন্ধে তিনি কপিরাইট আইন কার্যকর করতে পনেরোটি সুপারিশ প্রদান করেন। এর মধ্যে রয়েছেÑ চুক্তি করা, পুরনো চুক্তি বৈধভাবে নবায়ন করা, সমঝোতার ভিত্তিতে লেনদেন নিষ্পত্তি করা, সঙ্গীতকর্মের জন্য স্বত্ব সুনির্দিষ্ট করা ইত্যাদি। আক্্তারী মমতাজ বলেন, সঙ্গীতের অধিক ব্যবহার হয় বলে এটির ক্ষেত্রে কপিরাইট আইন সবচেয়ে বেশি লঙ্ঘিত হয়। এর জন্য সিএমও গঠনসহ বেশকিছু উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সরকারী ও বেসরকারী উভয় পর্যায়ে আলোচনা করে একসঙ্গে কাজ করে কপিরাইট আইনটি শক্তিশালী করতে হবে। হামিন আহমেদ বলেন, শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অরগানাইজেশন গঠন করা হয়েছে। এটি যারা মানছে না, তারাও বিপদে পড়ছে। যার বাস্তব উদাহরণ বাংলাদেশ। ১৯৬২ সালের আইন নিয়ে এখনও আমরা কপিরাইট করে যাচ্ছি। যদিও এটি সংশোধন করা হয়েছে। কিন্তু এখন এটিকে যুগোপযোগী করতে হবে। তিনি এ ধরনের আলোচনায় এফএম রেডিও এবং মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানোর অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, এই দুই জায়গায় কোন প্রকার অনুমতি বা রয়্যালিটি না দিয়ে গান ব্যবহার করা হচ্ছে। ফকির আলমগীর বলেন, অতীতে শিল্পীদের বিভিন্ন সংগঠন হয়েছে, কিন্তু পরবর্তীতে ভেঙ্গে গেছে। নিজেদের অধিকার আদায় করতে হলে শিল্পীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সেই সঙ্গে শিল্পীদের সঙ্গে কপিরাইট অফিসের যোগাযোগ বাড়াতে হবে। ‘উত্তরাঞ্চলের লোকসংস্কৃতি চর্চা’ শীর্ষক আলোচনা ও বইমেলা ॥ নিজস্ব সংবাদদাতা ঠাকুরগাঁও থেকে জানান, বাংলা একাডেমির গবেষণামূলক কেন্দ্র তৃণমূলে বিস্তার কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার ঠাকুরগাঁওয়ে ‘উত্তরাঞ্চলের লোকসংস্কৃতি চর্চা’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান ও বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলা একাডেমি ও ইএসডিও’র যৌথ আয়োজনে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তন ও চত্বরে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খ্যাতিমান লোকসংস্কৃতি গবেষক বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মূকেশ চন্দ্র বিশ্বাস। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইএসডিও’র নির্বাহী পরিচালক ড. শহীদ উজ জামান। এ সময় ‘উত্তরাঞ্চলের লোকসংস্কৃতি চর্চা’ বিষয়ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাহিত্য পত্রিকা ‘চালচিত্র’ সম্পাদক রাজা সহিদুল ইসলাম। এ বিষয়ে আলোচনা করেন বাংলা একাডেমির পরিচালক শাহিদা খাতুন, মোঃ আব্দুল হাই, অধ্যাপক ড. মাসুদুল হক, অধ্যক্ষ বেলাল রব্বানী।
×