ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

এবার বড়দিনে ব্যবসা কম

প্রকাশিত: ০৪:৫৬, ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫

এবার বড়দিনে ব্যবসা কম

এবারের বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর শপিংমল ও গিফট শপগুলোতে গতবারের তুলনায় ব্যবসা কম হয়েছে বলে দাবি বিক্রেতাদের। এমনকি কেক-কুকিজের দোকানেও একই চিত্র। তবে এখনও হাতে একটা দিন বাকি থাকায় বেচা-বিক্রি নিয়ে আশাবাদী ব্যবসায়ীরা। খ্রীস্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিনকে সামনে রেখে সাজানো হয়েছে দোকান। যেখানে রয়েছে ক্রিস্টমাস ট্রি, স্টার, বল, বেল, লাইটসহ নানা উপকরণ। হাতে বেশি সময় নেই। তাই শেষ সময়ে যিশুভক্তরা সারছেন শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা। তবে বড়দিন উপলক্ষে বিশেষ প্রস্তুতি নিলেও গতবারের তুলনায় এবার বিক্রি কম বলে জানালেন বিক্রেতারা। একই অভিজ্ঞতা কেক-কুকিজের দোকানিরাও। তেমন অর্ডার নেই বড়দিন উপলক্ষে বিশেষভাবে তৈরি ফ্রুটকেক, কুকিজ আর কাপকেকের। তবে আজকের দিনটা এখনও হাতে থাকায় বেচা-বিক্রি নিয়ে এখনও আশাবাদী বিক্রেতারা। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার ৬ বছরেও পূর্ণতা পায়নি ফেনী স্থলবন্দর ফেনী বিলোনিয়া শুল্ক স্টেশনকে ঘটা করে স্থলবন্দরে রূপান্তরের ছয় বছরেও পূর্ণাঙ্গতা পায়নি। অবকাঠামোসহ স্থলবন্দর পরিচালনার কোন ব্যবস্থাও গড়ে ওঠেনি। এ বন্দরে দীর্ঘ চার বছর ধরে বন্ধ রয়েছে আমদানি। রফতানিও অনেকটা সংকুচিত হয়ে পড়েছে। ব্রিটিশ আমলে নির্মিত বিলোনিয়া শুল্ক বন্দরকে স্থলবন্দরে রূপান্তরের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৯ সালে। তবে বন্দর চালুর পর ছয় বছরেও নির্মাণ হয়নি কাস্টমস হাউস, ওয়ার হাউস ও ট্রাক ইয়ার্ড। স্থলবন্দরে টিআর চালান নেয়ার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের শাখা বা বুথ থাকার নিয়ম থাকলেও এখানে নেই তেমন কোন সুবিধা। থাকা-খাওয়ার কোন ব্যবস্থা না থাকায় ভারত থেকে গাড়ি আসতে দেরি হলে চালকদের প্রায়ই গাড়িতে বসে কাটাতে হয় দুই থেকে তিন দিন। বর্তমান অবস্থার কথা স্বীকার করে নিয়ে উন্নয়নে চেষ্টার কথা জানালেন বন্দরের এক কর্মকর্তা। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার
×