ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

এনজিওর তত্ত্বাবধানেই থাকতে চায় সেই কিশোর

প্রকাশিত: ০৪:০২, ২২ ডিসেম্বর ২০১৫

এনজিওর তত্ত্বাবধানেই থাকতে চায় সেই কিশোর

মুক্তি মিললেও বাইরে জনবিক্ষোভের ভয়ে এনজিওর তত্ত্বাবধানেই থাকতে চায় ভারতের নয়াদিল্লীতে নির্ভয়া ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত কিশোর। ব্যাপক বিক্ষোভ-প্রতিবাদের মধ্যেই রবিবার ওই কিশোর সংশোধনাগার থেকে মুক্তি পান। তাকে আটকে রাখার দাবিতে প্রতিবাদ চলছে এখনও। খবর এনডিটিভি। নিজের বাড়ি উত্তর প্রদেশের বাদাউতে গেলে হামলার শিকার হতে পারে এমন ভয়ে মুক্তির পরও তত্ত্বাবধানকারী এনজিওর কাছে থাকার সম্মতি দিয়েছে ওই কিশোর। সে ছাড়া পেয়ে গেছে, এটা পুরোপুরি ঠিক নয়। চার-পাঁচদিন আগেই তাকে সংশোধনাগার থেকে স্থানান্তর করে অজ্ঞাত একটি স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। একটি এনজিও তার দেখভাল করছে, বলেন নাম না প্রকাশ করা পুলিশের এক উর্ধতন কর্মকর্তা। তবে কবে ও কোথায় অভিযুক্ত কিশোরকে স্থানান্তর করা হয়েছে, তা জানাননি তিনি। সরকার এবং আদালত সূত্রগুলোও এ ব্যাপারে একেবারেই ‘চুপ’। সোমবার সকালে ভারতের সুপ্রীমকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ ওই কিশোরের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে। তার আগে শনিবার দিল্লী কমিশন ফর উইমেন (ডিসিডব্লিউ) এর প্রধান স্বাতী মালিওয়াল আসামির মুক্তি আটকাতে একটি আবেদন করেছিলেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে দুই সদস্যের ওই বেঞ্চ কিশোরের মুক্তি পরবর্তী নিরাপত্তা ও সংশোধনের বিষয়ে পদক্ষেপ নিতেও নির্দেশ দিয়েছে। চীনে ভূমিধসে চাপা পড়েছে ৩৩ ভবন নিখোঁজ ৯১ চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শেনঝেন শহরে ভূমিধসে একটি শিল্পপার্কের ৩৩টি ভবন চাপা পড়ে ৯১ জন নিখোঁজ রয়েছেন। এসব লোকজনের মধ্যে ৫৯ জন পুরুষ ও ৩২ জন নারী, তাদের খোঁজে ঘটনাস্থলে কয়েকশ’ উদ্ধারকারী তল্লাশি চালাচ্ছেন। খবর এএফপির। চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে বলা হয়, রবিবারের এ ঘটনায় অল্প আঘাত পাওয়া সাতজনকে ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে, কিন্তু ৯১ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। ঘটনাস্থলের তিনটি আলাদা জায়গা থেকে ‘জীবনের সাড়া’ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। ভূমিধসের পর শিল্পাঞ্চলটি থেকে প্রায় ৯শ’ লোককে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়। এটি চীনের বৃহত্তম শিল্প নগরী। হংকং সীমান্তের কাছে দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংডং প্রদেশে এ নগরী অবস্থিত। শেনঝেন চীনের অন্যতম বৃহত্তম শহর এবং অন্যতম প্রধান শিল্পকেন্দ্র। হংকং সীমান্তজুড়ে শহরটির অবস্থান। চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, ৬০ হাজার বর্গমিটারের একটি এলাকা ছয় মিটার কাদার নিচে চাপা পড়েছে।
×