ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

ভারতের বাইরে ৩৯ দেশে আরএসএসের শাখা

প্রকাশিত: ০৪:০২, ২২ ডিসেম্বর ২০১৫

ভারতের বাইরে ৩৯ দেশে আরএসএসের শাখা

হিন্দুত্ববাদী সংগঠনা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) শাখা ভারতের বাইরে ৩৯ দেশে সম্প্রসারিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী গিরিশ বাগমার জানিয়েছেন তার দুই ছেলেকে তিনি হিন্দু স্বয়ংসেবক সংস্থা (এইচএসএস) পরিচালিত আরএসএসে পাঠিয়েছেন কেবল নিজেদের ধর্মীয় ঐতিহ্য সম্পর্কে শিক্ষালাভের জন্য। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের। গিরিশ বাগমার ভারতের কংগ্রেস দলের একজন সমর্থক। তার বাড়ি ভারতের পুনে নগরীর উপকণ্ঠে। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রের বস্টন শহরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সাবেক ইউপিএ সরকারের বিরুদ্ধে বিবিধ কেলেঙ্কারীর অভিযোগ ওঠার পর বাগমার এখন অনেকটা মধ্যপন্থী হয়ে গেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ভারতের ইতিহাস ঐতিহ্য এবং পূর্ব পুরুষদের কাহিনী জানতে পারে, শিখতে পারে সামাজিকতা জন্যই কেবল তিনি ছেলেদের আরএসএসের শাখায় পাঠিয়েছেন। তবে তিনি নিজে কখনও এইচএসএসের কোন শাখায় যোগ দেননি। তিনি মনে করেন, ভারতে থাকলে তার সন্তানরা সহজেই যা শিখতে পারতো তা এখানে সম্ভব হচ্ছে না তাই অনেকটা অপারগতাবশত ছেলেদের হিন্দুত্ববাদী প্রতিষ্ঠানে পাঠিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রসহ ৩৯ দেশে এইচএসএস শাখা পরিচালনা করছে, মুম্বাইয়ে আরএসএসের বৈদেশিক শাখাগুলোর সমম্বয়কারী রমেশ সুব্রেমেনিয়াম এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি ১৯৯৬ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত মরিশাসে এ রকম একটি শাখার প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বলেছেন চিন্ময়া ও রামকৃষ্ণ মিশনের মতো অন্যান্য হিন্দু সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে সমম্বয় করে এইচএসএস বিদেশে এসব শাখা পরিচালনা করে থাকে। সুব্রেমেনিয়াম জানিয়েছেন, যেহেতু শাখাগুলো ভারতের বাইরে কাজ করছে তাই তারা এগুলোকে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংস্থা না বলে হিন্দু স্বয়ংসেবক সংস্থা (এইচএসএস) বলা হচ্ছে। শীর্ষ দশে নেই মাইক্রোসফট যুক্তরাষ্ট্রের বাজার বিশ্লেষণ প্রতিষ্ঠান নিয়েলসেন ২০১৫ সালের শীর্ষ ১০ স্মার্টফোন এ্যাপের তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকায় ফেসবুক, ইউটিউব, ফেসবুক মেসেঞ্জার, গুগল, জি-মেইলের স্থান থাকলেও স্থান পায়নি সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফট। তালিকায় গ্রাহকের পছন্দকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। -সিএনএন মহানুভবতার দেয়াল ইরানের উত্তর-পূর্ব শহর মাশাদে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি একটি দেয়ালে কিছু হুক ও হ্যাঙ্গার ঝুলিয়ে তার পাশে লিখে রাখেন ‘আপনার যে জিনিস আর কাজে লাগছে না তা এখানে রেখে যান। আর আপনাদের দরকারের জিনিস পেলে নিয়ে যান।’ এর পরপরই দেয়ালের হুকে, হ্যাঙ্গারে বহু মানুষ কোট, জাম্পার, কম্বল ঝুলিয়ে রেখে যেতে শুরু করেন। দরিদ্ররা যার যেটি প্রয়োজন সে সেটি নিয়ে যাচ্ছেন। এ উদ্যোগে ইন্টারনেটে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। -বিবিসি
×