অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ জমির মালিকানা সংক্রান্ত সমস্যা নিষ্পত্তি না হলেও দেশের মানচিত্রে সদ্য যুক্ত হওয়া সাবেক ছিটমহলগুলোর বাসিন্দাদের মাঝে কৃষি ঋণ বিতরণ করা যাবে। একই সঙ্গে জমির মালিকানা নিশ্চিত করা না গেলে, নাগরিকত্ব সনদ যাচাইপূর্বক দুই ততোধিক কৃষকের অনুকূলে গ্রুপ ভিত্তিতে কৃষি ঋণ (শস্য বন্ধকীকরণের বিপরীতে) বিতরণ করা যাবে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগের পক্ষ থেকে জারিকৃত সার্কুলারে এ নির্দেশনা দেয়া হয়।
এতে বলা হয়, এতে বলা হয়, দেশের মানচিত্রে সদ্য যুক্ত হওয়া ১১১টি ছিটমহলে বসবাসকারী মানুষের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন, অধিকার সুনিশ্চিত করা এবং এসব অঞ্চলে কৃষি কার্যক্রম সম্প্রসারণের লক্ষ্যে কৃষি ঋণ বিতরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা এবং কর্মসূচির এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া জন্য সকল তফসিলী ব্যাংককে নির্দেশ দেয়া যাচ্ছে। এতে আরও বলা হয়, জমির মালিকানা নিশ্চিত করা না গেলে, নাগরিকত্ব সনদ যাচাইপূর্বক দুই ততোধিক কৃষকের অনুকূলে গ্রুপ ভিত্তিতে কৃষি কাজের জন্য বিশেষ গ্রুপ কৃষি ঋণ (শস্য বন্ধকীকরণের বিপরীতে) বিতরণ করা যাবে। এক্ষেত্রে উপজেলা নির্বাহী অফিসার/সাব রেজিষ্টারের প্রত্যায়নপত্রের বিপরীতে কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমা ও কর্মসূচি মোতাবেক কৃষি ঋণ বিতরণ করা যাবে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: