ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

সুনামি নিয়ে গবেষণা

কৃত্রিম উপায়ে বৃহৎ ঢেউ বানালেন ডাচ্্ বিজ্ঞানীরা

প্রকাশিত: ০৫:৫৪, ৮ অক্টোবর ২০১৫

কৃত্রিম উপায়ে বৃহৎ ঢেউ বানালেন ডাচ্্ বিজ্ঞানীরা

সুনামির প্রস্তুতি মোকাবেলায় নেদারল্যান্ডসের বিজ্ঞানীরা কৃত্রিমভাবে বৃহত আকারের ঢেউ তৈরি করেছেন। মানবসৃষ্ট সবচেয়ে বড় আকারের এই ঢেউ দিয়ে প্রকৃতির বৈরিতা মোকাবেলায় কোন উপায় বের করা সম্ভব হবে বলে বিজ্ঞানীরা আশা প্রকাশ করেছেন। খবর জাপান টাইমস অনলাইনের। নেদারল্যান্ডসের অবকাঠামো মন্ত্রী মেলাইন শুল্জ ভান হেজেন সোমবার ডেলফট শহরে বৃহৎ ঢেউ উৎপাদনকারী যন্ত্রটি উদ্বোধন করেছেন। তিনি এ সময় মন্তব্য করেন যে, সাগরের বড় ঢেউ যখন আমাদের বাঁধগুলোয় আছড়ে পড়ে তখন তার ক্ষতি মোকাবেলায় আমাদের প্রস্তুতি কেমন হতে পারে এ থেকে তার কিছু ধারণা পাওয়া যেতে পারে। ডেল্টারেস ইনস্টিটিউটের গবেষকরা তিন বছরের প্রচেষ্টার ফসল এ যন্ত্র। এর নাম দেয়া হয়েছে ডেল্টা ফ্লিউম। এর সাহায্যে ৩শ’ মিটার দীর্ঘ সাড়ে ৯ মিটার গভীর একটি চ্যানেলে ৫ মিটার উঁচু ঢেউ তেরি করা সম্ভব। চ্যানেলের এক প্রান্তে ঢেউ উৎপাদনকারী যন্ত্রটি বসানো হয়েছে। এটি মূলত একটি দেয়ালের মতো জিনিস, যা এগিয়ে গিয়ে ও পিছিয়ে এসে ঢেউ তৈরি করে থাকে। প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত একজন বিশেষজ্ঞ যন্ত্রটির কার্যকারিতার পদ্ধতি সংবাদ মাধ্যমের কাছে তুলে ধরেন। বাস হফল্যান্ড নামে উপকূলীয় বাঁধ বিশেষজ্ঞ জানান যে, নেদারল্যান্ডসে বন্যার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা তাদের এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য। অর্থের বিনিময়ে ভাতঘুম দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের বাণিজ্যিক এলাকাগুলোতে পাওয়ার ন্যাপ বা কাজের ফাঁকে অর্থের বিনিময়ে অল্প সময়ের ঘুমের জন্য বিশেষ ধরনের প্রতিষ্ঠান আছে এবং তা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। দেশটিতে লোকজনকে বেশ লম্বা কর্মঘণ্টা কাটাতে হয়। তাই কিছু প্রতিষ্ঠানে ঘুমানোর জন্য বিমানের মতো রিসাইক্লিং আসন ও মাস্যাজ চেয়ারও রয়েছে। -বিবিসি নাসার ছবিতে পাক-ভারত সীমান্ত কাঁটাতারের বেড়া, সেনা টহল, সেনা চৌকি, সীমান্ত লাগোয়া গ্রাম, মাঝে মাঝেই দু’প্রান্ত থেকে গোলাগুলির আওয়াজ। পাক-ভারত সীমান্তের এ ছবিগুলোই পরিচিত। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা মহাকাশ থেকে তোলা এই সীমান্ত রেখার চোখ ধাঁধানো ছবি প্রকাশ করেছে। ছবিতে যে কমলা রঙের সরু রেখা ধরা পড়েছে সেটাই হলো দুদেশের সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া। নাসা জানিয়েছে, সীমান্তের আলো থাকার জন্যই রেখাটি আরও স্পষ্ট হয়েছে। ছবিতে স্পষ্ট ফুটে উঠেছে করাচি এবং সিন্ধু নদী উপত্যকাও। -জি নিউজ
×