ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

ঠাকুরগাঁও সুগার মিলে আখ রোপণ কার্যক্রম উদ্বোধন

প্রকাশিত: ০৬:৪৪, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫

ঠাকুরগাঁও সুগার মিলে আখ রোপণ কার্যক্রম উদ্বোধন

নিজস্ব সংবাদদাতা, ঠাকুরগাঁও ॥ ঠাকুরগাঁও সুগার মিল লিমিটেডের ২০১৫-১৬ অর্থবছরের আখ রোপণের কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার সদর উপজেলার মিলগেট পশ্চিমে আখচাষী জমিলা আকতারের জমিতে আখ রোপণের উদ্বোধন করেন মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আহাম্মেদ হোসেন। উল্লেখ্য, ঠাকুরগাঁও সুগার মিল লিমিটেড ২০১৫-১৬ আখ রোপণ মৌসুমে ১২ হাজার একর জমিতে আখ রোপণ এবং ৯০ হাজার মে.টন আখ সরবরাহ করে ৬ হাজার ৫২৫ মে. টন চিনি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এতে রিকভারি হার ধরা হয়েছে ৭.২৫ ভাগ। ঋণ বিতরণ করা হবে সাড়ে ৪ কোটি টাকা। সিডিএম প্রযুক্তি ব্যবহারে তিতাস গ্যাস পেল প্রথম কিস্তি অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ ক্লিন ডেভেলপমেন্ট ম্যাকানিজম (সিডিএম) প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূ-উপরিভাগে স্থাপিত স্থাপনাসমূহ হতে গ্রীন হাউস গ্যাস কমানোর লক্ষ্যে দেশের বৃহত্তম গ্যাস বিপণন প্রতিষ্ঠান তিতাস গ্যাস কোম্পানির নেটওয়ার্কে গ্যাস লিকেজ বা নিঃসরণ হ্রাসকরণ প্রকল্পটি ডেনমার্কের এনই ক্লাইমেট এ/এস কোম্পানির সঙ্গে যৌথভাবে গত ১৭ মার্চ সাফল্যজনকভাবে ইউনাইটেড নেশনস ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয়েছে। প্রাথমিক প্রাক্কলন অনুযায়ী, প্রকল্পের আওতায় কোম্পানির স্থাপনাসমূহ হতে প্রতিবছর ৪.৩৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন সমপরিমাণ কার্বন ডাইঅক্সাইড নিঃসরণ হ্রাস পাবে। এনই ক্লাইমেট এ/এস কোম্পানির সঙ্গে চুক্তির শর্তানুযায়ী, প্রথম কিস্তিতে তিতাস গ্যাস কোম্পানি ১৮ হাজার ৩৬৪ ইউরো পেয়েছে। যা পরবর্তীতে আরও বৃদ্ধি পাবে। তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ আশা করছে, এ প্রকল্পের মাধ্যমে বৈশ্বিক উষ্ণতা হ্রাসে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বিআইএএ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাত অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশ ইনডেন্টিং এজেন্টস এ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএএ) একটি প্রতিনিধিদল গত মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে তাঁর শেরেবাংলা নগরস্থ বহির্সম্পদ বিভাগ কার্যালয়ে সাক্ষাত করেন। সাক্ষাতকালে তারা ইনডেন্টিং সংস্থার কার্যাবলী, জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান এবং বিরাজমান সমস্যাসমূহ মন্ত্রীকে অবহিত করেন। এ সময় তারা জানান, বাংলাদেশ ইনডেন্টিং এজেন্টস এ্যাসোসিয়েশনের সদস্য প্রতিষ্ঠানসমূহ বিদেশী প্রিন্সিপালের প্রতিনিধি হিসেবে বিদেশী রফতানিকারকদের সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১৪-২০১৪ অর্থবছরে সেবা রফতানির বিনিময়ে বৈদেশিক মুদ্রায় অর্জিত কমিশন হতে মূল্য সংযোজন কর প্রত্যাহার করে নেয়ায় ইনডেন্টিং সংস্থাসমূহ বৈদেশিক মুদ্রায় অর্জিত কমিশন প্রত্যাবাসনে উৎসাহিত হয় এবং প্রত্যাবাসনের পরিমাণ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। এছাড়া ডাইরেক্ট প্রোফর্মা ইনভয়েসের মাধ্যমে আমদানির পরিমাণও হ্রাস পায়। চলতি ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে উৎসে ১৫ শতাংশ হারে মূল্য সংযোজন কর পুনঃ আরোপিত হয়েছে।
×