ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

‘গ্ল্যামারাস’ বউ কারিনা কাপুর

প্রকাশিত: ০৪:১১, ২৫ জুন ২০১৫

‘গ্ল্যামারাস’ বউ কারিনা কাপুর

সংস্কৃতি ডেস্ক ॥ ছেলের বউকে মোহনীয় এবং লাস্যময়ী রূপে দেখতে চান বলিউডের প্রবীণ অভিনেত্রী এবং কারিনা কাপুরের শাশুড়ি শর্মিলা ঠাকুর। পতৌদি বাড়ির বউ হওয়ার পর থেকে শাশুড়ির সঙ্গে সম্পর্কটা বেশ ভালই চলছে কারিনার। সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে কারিনা জানিয়েছেন, তার শাশুড়ি চলচ্চিত্রে তাকে গ্ল্যামারাস চরিত্রেই দেখতে পছন্দ করেন। এ প্রসঙ্গে কারিনা জানান, তিনি (শর্মিলা ঠাকুর) আমাকে গ্ল্যামারাস চরিত্রেই বেশি পছন্দ করেন। ‘দাবাং টু’ চলচ্চিত্রে ‘ফেভিকল’ গানটিতে তিনি আমাকে খুব পছন্দ করেছিলেন। কেননা তিনি নাচ এবং গান পছন্দ করেন। আর তাই তিনি আমাকে বলেছেন, সব সময় মোহনীয় ও আকর্ষণীয় থাকতে। ৩৪ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী আরও বলেন, আমি নাকি বিয়ের পরে আরও মোহনীয় হয়ে গিয়েছি এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। আর আমি মনে করি এটি আমার জন্য বড় ধরনের প্রশংসা। কারিনার এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন তার পরবর্তী চলচ্চিত্র ‘বাজরাঙ্গী ভাইজান’-এর প্রচারের কাজ নিয়ে। এতে তার সহশিল্পী সালমান খান। আসন্ন ঈদে মুক্তি পাবে চলচ্চিত্র। ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’ নিয়ে জেমস যা বললেন সংস্কৃতি ডেস্ক ॥ আলোচিত তথ্যচিত্র ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’ নিয়ে বিতর্কের অবসান ঘটাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে মঙ্গলবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করে রেড ডট মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড। সম্প্রতি মইনুল ইসলাম মুকুল নামে এক ব্যক্তি দাবি করেন তিনি এই তথ্যচিত্রের নির্মাতা। তার এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রেড ডটের চেয়ারম্যান কণ্ঠশিল্পী জেমস, বিজ্ঞাপন নির্মাতা গাজী শুভ্র, গ্রের এমডি গাওসুল আলম শাওন প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে জেমস বলেন, ২০১১ সালে বাংলাদেশ আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়েরে অধীনে আইসিসি বোর্ড ও বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড কয়েকটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করে। এই প্রামাণ্যচিত্রগুলোর মধ্যে ছিল ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’। এটি নির্মাণ করেছিলেন গাজী শুভ্র। তখন আইসিসির বিজ্ঞাপনী সংস্থা হিসেবে মনোনীত ছিল গ্রে। গ্রে এই বিজ্ঞাপন নির্মাণের দায়িত্ব দেয় গাজী শুভ্রকে। তিনিই বিজ্ঞাপনটি নির্মাণ করেন এবং গ্রের কাছে হস্তান্তর করেন। এই কার্যক্রমের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর ছিলেন গাওসুল আলম শাওন। জেমস বলেন, আমরা জানতে পেরেছি মইনুল হোসেন মুকুল ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’-এর নির্মাতা বলে দাবি করছেন। এমন মিথ্যা উদ্ভট দাবি করা হচ্ছে কয়েক বছর পর। সেই সময় ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’-এর তিনটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করা হয়েছে। তিনটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণের সময় ১৫৬ জন সহকারী হিসেবে কাজ করে। তাদেরই একজন ছিলেন মুকুল। এ ছাড়া প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে তার কোন ভূমিকা নেই। নির্মাতা হিসেবে ভিত্তিহীন দাবিদার মুকুল। এ ছাড়া প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে তার কোন ভূমিকা নেই। নির্মাতা হিসেবে ভিত্তিহীন দাবিদার মুকুল তার দাবির পক্ষে কোন ওয়ার্কঅর্ডার ও তথ্যপ্রমাণের কাগজও দেখাতে পারবেন না। প্রামাণ্যচিত্রগুলোর স্বত্বাধিকারী হচ্ছে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড ও আইসিসি। এর মেধাস্বত্ব গ্রে এ্যাডভারটাইজিং লিমিটেড ও রেড ডট মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের।
×