ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

সেরা কর্মকর্তাদের পুরস্কার দিল বাংলাদেশ ব্যাংক

প্রকাশিত: ০৭:২৭, ২৩ জুন ২০১৫

সেরা কর্মকর্তাদের পুরস্কার দিল বাংলাদেশ ব্যাংক

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে কর্মকর্তাদের পুরস্কার দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০১৩ সালের নির্বাচিতদের এ পুরস্কার দেয়া হয়। সোমবার ব্যাংকের এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংক গবর্নর ড. আতিউর রহমান এ পুরস্কার তুলে দেন। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ২৩ কর্মকর্তাকে পুরস্কার দেয়া হয়েছে। তারা হলেন- চীফ ইকোনমিস্টস ইউনিটের উপ-মহাব্যবস্থাপক ড. মোঃ এজাজুল ইসলাম, পরিসংখ্যান বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক ড. মোহাম্মদ আমির হোসেন, একাউন্টস এ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টর উপ-পরিচালক মোঃ রাশেদুল ইসলাম, কমন সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্ট-২ এর সহকারী পরিচালক (প্রকৌশল-যান্ত্রিক) মোঃ সেলিম মাহমুদ, ডেট ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টর যুগ্ম-পরিচালক মাসুমা সুলতানা, ডিপার্টমেন্ট অব অফ সাইট সুপারভিশনের উপ-মহাব্যবস্থাপক শান্তি রঞ্জন সাহা, যুগ্ম- পরিচালক মোঃ আরিফুজ্জামান ও মুহম্মদ মাহফুজুর রহমান খান, উপ-পরিচালক অশোক কুমার কর্মকার, ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক রূপ রতন পাইন, ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি ডিপার্টমেন্টের উপ- পরিচালক শামীমা শারমীন, মোহাম্মদ মুজাহিদুল আনাম খান, এন এইচ মনজুরে মওলা, সুমন্ত কুমার সাহা, কৃষি ঋণ ও আর্থিক সেবাভুক্তি বিভাগের যুগ্ম-পরিচালক একেএম সাইদুজ্জামান, উপ-পরিচালক মোঃ ফেরদাউস হোসেন ও ইসমেৎ ক্বয়েস, ইন্টিগ্রেটেড সুপারভিশন ম্যানেজমেন্ট সেলের উপ-পরিচালক হাসান তারেক খান, আইটিওসিডির সিনিয়র সিস্টেমস অ্যানালিস্ট মোঃ অহিদুল ইসলাম সরকার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের যুগ্ম-পরিচালক মোঃ আব্দুল ওয়াহাব ও উপ-পরিচালক মোঃ ওমর ফারুক, অ্যাসিস্ট্যান্ট সিস্টেমস অ্যানালিস্ট মোঃ রেজাউল করিম ও মোঃ কামরুল হাসান। পুরস্কার প্রাপ্তদের প্রত্যেককে সম্মাননাপত্র, স্বর্ণপদক এবং রৌপ্যপদক দেয়া হয়। সিগারেটের মূল্যস্তর নিয়ে রাজনীতি অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাত বলেছেন, সিগারেটের মূল্যস্তর নিয়ে মহারাজনীতি হওয়ায় জনস্বাস্থ্য নয়, এবারের বাজেট তামাক কোম্পানির দাবি পূরণের বাজেট হবে। কেননা তামাকজাত পণ্যের মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি উপেক্ষা করে প্রস্তাবিত ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে সিগারেট, বিড়ি, জর্দা, গুলসহ সব ধরনের তামাকজাত পণ্যের ওপর কাক্সিক্ষতহারে কর প্রস্তাব না করায় জনস্বাস্থ্য নয়, বরং বড় তামাক কোম্পানিগুলোই লাভবান হবে। সোমবার হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টার (এইচডিআরসি), এন্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা) এবং প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে চূড়ান্ত বাজেটের জন্য সুপারিশ ও পরামর্শ সমূহ হচ্ছে, তামাকজাত পণ্যের ওপর ‘শতকরা হার ভিত্তিক (এড ভ্যালোরেম) কর’ ব্যবস্থার-এর পরিবর্তে উচ্চহারে নির্দিষ্ট পরিমাণ (স্পেসিফিক) এক্সাইজ ট্যাক্স আরোপ করা- যা বাস্তবায়ন ও ব্যবস্থাপনার নিরিখে তুলনামূলকভাবে সহজ পদ্ধতি। সিগারেটের ওপর কর নির্ধারণের জন্য সিগারেটের মূল্যস্তর পদ্ধতি ধীরে ধীরে বাতিল করা। অন্তত তা কমিয়ে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তিনটি স্তরে আনা।
×