ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

প্রণোদনা নিয়ে আউশ আবাদে বরেন্দ্রর ৪০ হাজার কৃষক মাঠে

প্রকাশিত: ০৪:০৮, ২ জুন ২০১৫

প্রণোদনা নিয়ে আউশ আবাদে বরেন্দ্রর ৪০ হাজার কৃষক মাঠে

স্টাফ রিপোর্টার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ॥ সার, বীজ ও সেচে নগদ টাকা দেয়া হচ্ছে এবার আউশ আবাদে। পাঁচ কোটি ৮৩ লাখ ৬৪ হাজার কৃষি প্রণোদনা চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ বরেন্দ্র অঞ্চল ও রাজশাহী বিভাগের আট জেলার প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে এক ভিন্ন মাত্রার উৎসাহ উদ্দীপনার সৃষ্টি করেছে। যা অতীতে কোন দিন কোন সরকার দিতে পারেনি। কৃষকবান্ধব সরকারের এ প্রণোদনা রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। ইতোমধ্যেই আট জেলার ৪০ হাজার ৯২৫ কৃষক প্রণোদনা সংগ্রহ করে মাঠে নেমে পড়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে এই প্রণোদনা উফশী আউশ আবাদে ৩৫ হাজার ৯ শ’ জন ও অধিক উৎপাদনশীল নেরিকা আবাদে ৫ হাজার ২৫ জনকে দেয়া হয়েছে। ফলে আউশ জমির পরিমাণ দাঁড়াবে ৩৫ হাজার ৯শ’ বিঘা ও নেরিকা ৫ হাজার বিঘা আবাদ হবে বলে জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ। প্রণোদনা হিসাবে দেয়া হয়েছে প্রতি কৃষককে আউশ চাষে পাঁচ কেজি বীজ ধান, কুড়ি কেজি ইউরিয়া, দশ কেজি ডিএপি, দশ কেজি এমওপি এবং সেচের জন্য খরচ করার উদ্দেশে দেয়া হয়েছে নগদ চার শত টাকা। উৎসে কর থেকে ছাড় পাচ্ছে শেয়ারবাজার অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ ১০ শতাংশ হারে উৎসে কর আদায় থেকে ছাড় পাচ্ছে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজগুলো। প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আসন্ন বাজেটে এ ছাড় দেয়া হচ্ছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেটে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে ফার্ম বা কোম্পানি করদাতার মুনাফার ওপর ১০ শতাংশ হারে উৎসে কর আদায়ের বিধান করা হয়েছিল। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে এ করের বিরোধিতা করে আসছিল প্রতিষ্ঠানগুলো। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে তা প্রত্যাহার হচ্ছে। এনবিআর সূত্র জানায়, উৎসে কর থেকে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে অব্যাহতির জন্য আয়কর অধ্যাদেশের ৫৩(ও) ধারা বিলুপ্ত করা হচ্ছে। ধারাটি চলতি অর্থবছরে (২০১৪-১৫) সংযোজন করা হয়েছিল। ফলে আগামী অর্থবছরে শেয়ারবাজার থেকে কোন কোম্পানি বা ফার্মের উদ্ভূত মুনাফা নিজেদেরই নিজেদের আয়কর রিটার্নে দেখাতে হবে। সে অনুযায়ী পরবর্তীতে কর আদায় করা হবে।
×