ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

সংস্কৃতি সংবাদ

এবার নজরুলজয়ন্তীর মূল অনুষ্ঠান হবে কুমিল্লায়

প্রকাশিত: ০৫:৩৯, ২২ মে ২০১৫

এবার নজরুলজয়ন্তীর মূল অনুষ্ঠান হবে কুমিল্লায়

স্টাফ রিপোর্ট ॥ আগামী ২৫ মে প্রেম, দ্রোহ ও মানবতার কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১১৬তম জন্মবার্ষিকী। জাতীয় কবির জন্মজয়ন্তী উদ্্যাপন উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহণ করেছে সরকার। এ বছর জন্মবার্ষিকীর মূল অনুষ্ঠান হবে কবির স্মৃতিবিজড়িত ‘কুমিল্লা’য়। কবির জন্মদিন ১১ জ্যৈষ্ঠ সোমবার বিকেল ৪টায় কুমিল্লার টাউন হল চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, রেলমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক, কুমিল্লা-৬ আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার ও নজরুল ইনস্টিটিউটের ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। স্বাগত ভাষণ দেবেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব আক্তারী মমতাজ। ‘নজরুল স্মারক’ বক্তব্য রাখবেন অধ্যাপক শান্তনু কায়সার। বৃহস্পতিবার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সোমবার কবির জন্মদিনে সকাল সাড়ে ৬টায় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবির সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শুরু হবে দিনের কার্যক্রম। এছাড়া একই দিন ঢাকাসহ জাতীয় কবির স্মৃতিবিজড়িত ময়মনসিংহের ত্রিশাল এবং চট্টগ্রামে স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন করা হবে। পাশাপাশি কবির জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে ঢাকায় নজরুল ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এবার কবির জন্মবার্ষিকী উদ্যাপনের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘কুমিল্লায় নজরুল’। কাজী নজরুল ইসলামকে বর্তমান প্রজন্মের সঙ্গে পরিচিত করার লক্ষ্যে কবির ছবি, পোস্টার ও বই প্রদর্শনীর আয়োজন করবে নজরুল ইনস্টিটিউট। গণগ্রন্থাগার অধিদফতর বই প্রদর্শনী, পাঠ প্রতিযোগিতা ও রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যথযোগ্য মর্যাদায় কবির জন্মবার্ষিকী উদযাপন করবে। এছাড়া ঢাকাসহ দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দিবসটি যথাযোগ্যভাবে উদ্যাপন করা হবে। বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহ কর্মসূচী গ্রহণ করবে। যে সকল জেলায় জাতীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে নজরুল জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন করা হবে না, সেসব জেলার জেলা প্রশাসকগণ স্থানীয় সংসদ সদস্য, জনপ্রতিনিধি ও সুধীজনের সহযোগিতায় যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি উদ্যাপন করা হবে। জাতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠানসহ নানা অনুষ্ঠানমালা বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার সম্প্রচার করবে। শিল্পের বৈভবে জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী শুরু রবিবার ॥ সময়ের স্রোতে ক্রমশই এগিয়ে চলেছে দেশের চারুশিল্প ভুবন। তাই দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক আঙিনাতেও আজ সমাদৃত বাংলাদেশের শিল্পকলা। আর দেশজ শিল্পকল্পার বিকাশে চার দশক আগে ১৯৭৫ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল প্রথম জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী। সেই থেকে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত চারুশিল্পের এই বৃহৎ উৎসবটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে নিরবচ্ছিন্নভাবে। সেই ধারাবাহিকতায় আগামী রবিবার থেকে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালায় শুরু হচ্ছে একুশতম জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী। শিল্প বৈভবের এ আয়োজনে অংশ নেবেন সারা দেশের বাছাইকৃত ২৬১ জন চারুশিল্পী। প্রদর্শিত হবে তাঁদের সৃজিত ২৭৩টি শিল্পসম্ভার। উপস্থাপিত হবে তেলরং, এ্যাক্রিলিক, জলরং, গোয়াশ, ট্যাপেস্ট্রি, পেন্সিল ও মিশ্রমাধ্যমে আঁকা বহুমাত্রিক ১৫৮টি চিত্রকর্ম। থাকবে কাঠ, সিমেন্ট, পাথর, প্লাস্টার, সিরামিকসহ নানা মাধ্যমে গড়া ৪৯টি ভাস্কর্য। সেই সঙ্গে প্রদর্শিত হবে উডকাট, এচিং, ড্রাই পয়েন্ট, লিথোগ্রাফ, এচিং এ্যাকুয়ান্টি ও মিশ্র মাধ্যমে সৃজিত ৩২টি ছাপচিত্র। ঠাঁই পাবে ৩১টি স্থাপনা ও ভিডিও স্থাপনা। উপস্থাপিত হবে তিনটি পারফরমেন্স আর্ট। রবিবার বিকেল ৫টায় একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে প্রদর্শনী উদ্বোধন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত । বিশেষ অতিথি থাকবেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, বরেণ্য শিল্পী রফিকুন নবী ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব বেগম আক্তারী মমতাজ। একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন একাডেমির চারুকলা বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এবারের প্রদর্শনীর ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার’সহ ১০টি শাখায় পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্পীদের নাম ঘোষণা করা হবে। বৃহস্পতিবার শিল্পকলা একাডেমির চারুকলা বিভাগ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, সচিব জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরী ও একাডেমির চারুকলা বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। লিয়াকত আলী লাকী বলেন, ১৯৭৫ সাল থেকে শুরু করে ধারাবাহিকভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী। প্রতি দুই বছর অন্তর আয়োজিত শিল্পের বৃহৎ এ আয়োজনটি কখনও ছেদ পড়েনি। তিনি জানান, এ বছরের প্রর্শনীর বাজেট ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, সারা দেশ থেকে জমা পড়া ৬৯৯ শিল্পীর ১৬৬০টি শিল্পকর্মের মধ্য থেকে ২৬১ শিল্পীর ২৭৩টি শিল্পকর্ম প্রদর্শনীর জন্য নির্বাচন করেন। জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনীর শিল্পকর্ম নির্বাচন কমিটির দায়িত্বে ছিলেন চার শিল্পী হামিদুজ্জামান খান, কেএমএ কাইয়ুম, আহমেদ শামসুদ্দোহা ও কনক চাঁপা চাকমা। আর প্রদর্শনীর জুরি কমিটির দায়িত্বে থাকা পাঁচ শিল্পী হলেন রফিকুন নবী, সমরজিৎ রায় চৌধুরী. ফরিদা জামান, নিসার হোসেন ও মোঃ ইউনুস। ২৪ মে থেকে শুরু হওয়া বিশ দিনব্যাপী জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী চলবে ১৩ জুন পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এছাড়া শুক্রবার বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে প্রদর্শনী। মণিপুরি থিয়েটারের নতুন নাটকের নাট্যোৎসব ॥ তিন বছর পর মঞ্চে এলো মণিপুরি থিয়েটারের নতুন নাটক। আর লেইমা শিরোনামের নতুন এই প্রযোজনাটি নিয়ে তিন দিনের নাট্য উৎসবের আয়োজন করেছে নাট্যদলটি। ফদেরিকো গারসিয়া লোরকার ‘ইয়ের্মা’ নাটক অবলম্বনে রচিত এই নাটকটি বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরিতে ভাষান্তর ও নির্দেশনা দিয়েছেন কবি, কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার শুভাশিস সিনহা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে নাটকটির উদ্বোধনী প্রদর্শনীর মাধ্যমে উৎসবের উদ্বোধন হয়। শিল্পকলা একাডেমি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটম-লে পরপর তিন দিন মঞ্চস্থ হবে মণিপুরি থিয়েটারের নতুন প্রযোজনা ‘লেইমা’। উৎসবের আয়োজন প্রসঙ্গে শুভাশিস সিনহা বলেন, বেশ সময় নিয়ে আমরা মঞ্চে এনেছি এ নাটক। এতে প্রাচ্যের সঙ্গে প্রতীচ্যের মেলবন্ধন ঘটানো হয়েছে। নাটকটির দ্বিতীয় মঞ্চায়ন হবে আজ শুক্রবার জাতীয় নাট্যশালার পরীক্ষণ থিয়েটার হলে। কাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটম-লে নাটকটির তৃতীয় প্রদর্শনী হবে। প্রতিটি প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে সন্ধ্যা ৭টায়। মণিপুরি নাট্য আঙ্গিক ও পাশ্চাত্য অভিনয়রীতির রসায়নে পরিবেশিত হয় দেড় ঘণ্টার ‘লেইমা’। এতে লেইমার ভূমিকায় অভিনয় করছেন জ্যোতি সিনহা। অন্যান্য চরিত্রের অভিনয়শিল্পীরা হলেন বিধান সিংহ, সুরজিৎ সিংহ, সঞ্জিত সিংহ, শুক্লা সিনহা, উজ্জ্বল সিংহ, সমরজিৎ, দীপু, শুক্লা, সুস্মিতা, অনামিকা, সমরজিত ও সুকান্ত। সংগীত পরিচালনা করেছেন শর্মিলা সিনহা ও কৃষ্ণকুমারী সিনহা। বাদ্য পরিচালনা করেছেন বাবুচান সিংহ, অঞ্জনা ও শুক্লা। জ্যোতি সিনহার পোশাক পরিকল্পনায় দৃশ্য ও আলোক পরিকল্পনা করেছেন শুভাশিস সিনহা। আমরা কুঁড়ির দুই যুগ পূর্তি উৎসব ॥ শিশুদের কলকাকলি ও আনন্দঘন পরিবেশনের মাধ্যমে উদ্্যাপিত হলো জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন আমরা কুঁড়ির দুই যুগপূর্তি উৎসব। ‘স্বপ্ন গড়ার স্বপ্নপুরী দুই যুগে কুঁড়ি’ প্রতিপাদ্যে বৃহস্পতিবার বিকেলে শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গীত ও নৃত্যকলা মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কেক কেটে সংগঠনের দুই যুগপূর্তি উৎসবের উদ্বোধন করেন ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান। বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ ও সংগঠনের মহাসচিব ফেরদৌস আরা বন্যা। সভাপতিত্ব করেন মুশতাক আহাম্মদ লিটন। যুগপূর্তি উপলক্ষে বের করা হয় শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে আনন্দ শোভাযাত্রা। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্ব সন্ধ্যায় ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুনর্মিলনী। এ পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিশুসাহিত্যিক রফিকুল হক দাদুভাই, কথাসাহিত্যিক মঈনুদ্দীন কাজল, কণ্ঠশিল্পী ফেরদৌস আরা ও ওয়েস্টার্ন ইলেকট্রনিক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ শহিদুল ইসলাম। নতুন ও পুরনোর এই মহামিলনে নৃত্য-গীত ও স্মৃতিচারণের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মেলন শুরু আজ ॥ ‘এখনও ঘোর ভাঙে না তোর’ প্রতিপাদ্যে ছায়ানট ভবনে আজ শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদের তিন দিনব্যাপী চৌত্রিশতম বার্ষিক অধিবেশন। অধিবেশনের ভেতর দিয়ে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মেলন ও প্রতিযোগিতা। কিশোর ও সাধারণ এই দুই বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে প্রতিযোগিতা। শুক্র, শনি ও রবিবার এই তিন দিন ছায়ানট ভবনে চলবে কর্মসূচী। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে নয়টায় ‘এখনো ঘোর ভাঙে না তোর’ শীর্ষক বোধন সঙ্গীতের মাধ্যমে শুরু হবে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতা। সকাল ১০টায় সম্মেলন উদ্বোধন করবেন শিক্ষাবিদ ও সংস্কৃতিকর্মী অধ্যাপক ড. অনুপম সেন। সম্মেলনের প্রধান অতিথি থাকবেন বরেণ্য কথাসাহিত্যিক ও কবি সৈয়দ শামসুল হক। এবার গুণীজন সম্মাননা ও রবীন্দ্রপদকে ভূষিত করা হবে প্রবীণ শিল্পী সুধীন দাশ ও প্রকৃতিবিদ দ্বিজেন শর্মাকে। এবারের আয়োজনে অংশ নেবেন দেশের নানা অঞ্চল থেকে আসা ছয় শতাধিক শিল্পী, সংস্কৃতিকর্মী ও সংগঠক। উদ্বোধনী আনুষ্ঠানিকতা শেষে সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হবে সঙ্গীতানুষ্ঠান। আর তিন দিনের সান্ধ্য অধিবেশন সাজানো হয়েছে গুণীজনের সুবচন রবিরশ্মি, আবৃত্তি, পাঠ, নৃত্য ও গান দিয়ে। শুক্রবার দুপুরে কিশোর বিভাগ এবং শনিবার সকালে সাধারণ বিভাগের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। উভয় বিভাগের পুরস্কার এবং গুণী সম্মাননা ও রবীন্দ্রপদক প্রদান করা হবে রবিবার বিকেলের সমাপনী অধিবেশনে।
×