ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

উবাচ

প্রকাশিত: ০৫:৪৪, ১৬ জানুয়ারি ২০১৫

উবাচ

এবার রিজভীর ভিডিও বার্তা স্টাফ রিপোর্টার ॥ আফগানিস্তান, সিরিয়া কিংবা ইরাক নয়, দেশটা বাংলাদেশই। আবার দলটার নাম আল কায়েদা, ইসলামিক স্টেট (আইএস), মুসলিম ব্রাদারহুড নয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিই। আবার তিনি ওসামা বিন লাদেন, মোল্লা ওমরের মতো কিংবদন্তি জঙ্গী পুরুষ নন, তিনি শুধুই একজন রিজভী। বিগত দিনে ঘরবাড়ি রেখে তিনি বছরের বেশিরভাগ সময় দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান করে আসছিলেন। তিনি ২৮ নয়াপল্টনকেন্দ্রিক রাজনীতির একটি নতুন ধারা তৈরি করেছিলেন। রাজনীতি বলতে সকাল-বিকেল প্রেস কনফারেন্স। আর হরতাল অবরোধে কার্যালয়ের গেট দিয়ে মুখ বাড়িয়ে দেখেন বাইরে ভ্যান রিকশা ঠিকঠাক চলছে কি না। কেউ কেউ তাকে বিএনপির আবাসিক প্রতিনিধি বলে ডাকতেন। সারাদিন নিঃসঙ্গ থাকতে থাকতে অসুস্থ হয়ে পড়ায় পুলিশ তাকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করে দিলেন। ভাল হাসপাতাল। ফাইভস্টার হোটেল মানের অবস্থায় থাকবেন খাবেন। সহ্য হলো না। তিনি সেখান থেকেও পালিয়ে এলেন। এবার তিনি আর প্রকাশ্যে সংবাদ সম্মেলন করছেন না- কোন কোন যায়গা থেকে নির্দিষ্ট কিছু চ্যানেলকে ডেকে সংবাদ সম্মেলন করা হচ্ছে। সেখানে সব সাংবাদিক নাকি আমন্ত্রণও পাচ্ছেন না। আবার যে কথাগুলো বলছেন তাও মারাত্মক। তিনি গভীর অরণ্যেও নেই, আবার কোন মরুভূমিতে কিংবা হিমালয়ের কোন গুহাতেও নেই। এই শহরেই নাকি তিনি লুকিয়ে আছেন। চাইলেই খুঁজে বের করা সম্ভব। কিন্তু তিনি আসলে বোঝাতে চাচ্ছেন দেশে গণতন্ত্র নেই। মানুষ পালিয়ে বেড়াচ্ছে। সঙ্গে আমিও পালিয়ে বেড়াচ্ছি। এভাবে সংবাদ মাধ্যমের কাছে নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলার মতলব এঁটেছেন তিনি। সবার চোখের সামনেই থাকবেন কিন্তু ভাবতে হবে তিনি আইম্যান জাওয়াহিরী টাইপের কেউ। বৃহস্পতিবার দুপুরে এক বার্তায় রিজভী বলছেন, দেশের জনগণ এখন শ্বাসরুদ্ধ। চারদিকে ভয় ও আতঙ্কের পরিবেশ। প্রসঙ্গত চট্টগ্রামে গাড়ি পোড়াতে গিয়ে গাড়ির চাপায় পিষ্ট হওয়া শিবির কর্মী আর রংপুরে গাড়ি পোড়ানোর ঘটনায় ২০ বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মী গ্রেফতারের পর এই বার্তা পাঠালেন রিজভী। তারেককে হাসপাতালে পাঠান স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিএনপি চেয়ারপার্সনের ছেলে তারেক রহমানের মতিভ্রম হয়েছে। তিনি দেশে থাকতে কাজ করতেন উল্টাপাল্টা। এখন বিদেশে গিয়ে কথাবার্তাও উল্টে পাল্টে যাচ্ছে। মা ক্ষমতায় থাকতে তার হাওয়া ভবন নামের একটা ভবন ছিল। এখন মা ক্ষমতায় না থাকায় হাওয়া ভবন নেই। বিএনপি শাসন আমলের স্মৃতিগুলো অনেকে ভুলে গেলেও কোন দিন হাওয়া ভবনের নামটি কেউ ভুলবেন না। মনে রাখবেন ৫০, ১০০ অথবা ৫০০ বছর। হাওয়া ভবন ছিল ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু, সেখানে বসে ঘুষ আর কমিশন গ্রহণ থেকে শুরু করে কার উপর গ্রেনেড হামলা করা হবে কোন দেশ থেকে অস্ত্র এনে কোন দেশে পাঠানো হবে। আর হাজার হাজার কোটি টাকা আয় হবে। এই রকম ব্যাংক যেখানে শুধু টাকা আসে আর আসে কিন্তু কাউকে ফেরত দিতে হয় না। এমন ব্যাংক যদি বন্ধ হয়ে যায় তাহলে কারও মাথা ঠিক থাকার কথা নয়। সঙ্গত কারণে তারেক রহমানেরও নেই। তিনি শুধু উন্মাদই নন, গাছপাগলে পরিণত হয়েছে। কিন্তু একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান নেতার এমন বখে যাওয় রাজনৈতিক নেতাদের মনোবেদনার কারণ হয়েছে। তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগ নেতারা তারেককে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিতে ভুল করেননি। কিন্তু পাগলা একা একা হাসপাতালে যায় না। তাকে কারুর হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়। কখন পরিবার সেই উদ্যোগ না নিলে রাষ্ট্রও সেই উদ্যোগ নিতে পারে। এবার আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এক সমাবেশে বলেন, বেগম জিয়ার ছেলে এক উন্মাদ সে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে, দেশের স্বাধীনতাকে নিয়ে কটূক্তি করে। ব্রিটিশ সরকারকে আহ্বান জানিয়ে সেলিম বলেন, ওকে পাগলা গারদে ভর্তি করে চিকিৎসা করেন। আর না পারলে আমাদের কাছে পাঠান কি করে পাগল ঠিক করতে হয় আমরা তা ভাল করে জানি। ব্যানাহু দি গ্রেট ! স্টাফ রিপোর্টার ॥ সর্বোচ্চ রাজনৈতিক জোটের প্রধান হলেন বিএনপি সরকারের সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী নাজমুল হুদা ওরফে ব্যানা হুদা। জোটের মধ্যে শক্তিশালী দল কিংবা তাদের রাজনৈতিক কর্মী থাক আর না থাক সেটা হয়ত বড় কথা নয়। এখন থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ জোট প্রধান নেতা ব্যনা হুদা। বৃহস্পতিবার ২৫ দল নিয়ে নতুন জোটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। এই জোটের লক্ষ, রাজনীতিতে পরিবর্তন আনা। বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে মানুষের আস্তা অর্জন করা। দেশের জনগণ একটি মধ্যবর্তী নির্বাচনের মাধ্যমে বিরাজমান পরিস্থিতির অবসান চায় দাবি করে বিএনপির সাবেক নেতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা বাংলাদেশ ন্যাশনাল এ্যালায়েন্স (বিএনএ) নামে নতুন এ রাজনৈতিক জোটের ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় শরিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বর্তমান সঙ্কট নিরসনে আলোচনার কোন বিকল্প নেই মন্তব্য করে নাজমুল হুদা বলেন, ‘আমরা বজ্রকণ্ঠে বলতে চাই- আলোচনা ছাড়া দুই নেত্রীর রেহাই নেই। অবিলম্বে আলোচলায় বসুন। অন্যথায় আপনাদের একগুঁয়েমির কারণে জনগণের জানমালের ক্ষতি হলে সেই ক্ষতির দায় আপনাদের নিতে হবে। আপনাদের আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।’ বৃহৎ এই রাজনৈতিক জোট ঘোষণার আগে নাজমুল হুদা সম্প্রতি বিএনএ ঘোষণা দিয়েছিলেন। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্যের কারণে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। তবে বিএনপির ঘনিষ্ঠজন হিসেবে ছিলেন তিনি। বলতে গেলে অন্যতম মিত্র। এক সময়ে জাতীয় পার্টির নেতা ছিলেন তিনি। ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতাও। কিন্তু কোথাও দীর্ঘস্থায়ী হতে পারেনি। এবারে তাঁর রাজনৈতিক অবস্থানের শেষ কোথায়? এজন্য হয়ত আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। এরশাদের শান্তির ডাক স্টাফ রিপোর্টার ॥ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা যাই থাক, এবার শান্তির পথে হাঁটতে শুরু করেছেন তিনি। অর্থাৎ দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠার করতে চান সাবেক এই স্বৈরশাসক। যদিও তাঁর অতীত রাজনৈতিক ইতিহাস শান্তির নয়। হয়ত জীবনের শেষ সময়ে শান্তির বিকল্প কিছু নেই, জীবন দিয়ে উপলব্ধি করেছেন। এজন্যই হয়ত বার বার বলেন, শেষ সময়ে আর জেলে যেতে চাই না। ক্ষমতা ছাড়ার পর বিএনপি তাকে জেলে পাঠিয়েছিল। রাজনৈতিক কর্মসূচীও পালন করতে দেয়নি। এদিকে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আগামী শনিবার ‘শান্তি সমাবেশ’ আহ্বান করেছে বিরোধী দল। দেশে চলমান সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছেন এরশাদ। সহিংসতার প্রতিবাদে শনিবার জাতীয় পার্টির উদ্যোগে বিকেল ৩ ঘটিকায় কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এই শান্তি-সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন জাপা চেয়ারম্যান। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, দেশে চলমান সহিংস ও সংঘাতের রাজনীতির কারণে গোটা জাতি আজ আতঙ্কিত ও উৎকন্ঠিত। একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশে রাজনীতির নামে এধরনের বর্বরতা ও নৃশংসতা চলতে পারে না। হিংসার রাজনীতির আগুনে আজ দেশের অর্থনীতি জ্বলছে, মানুষ পুড়ে মারা যাচ্ছেÑ এমনকি অবোধ শিশুরা পর্যন্ত রেহাই পাচ্ছে না। মিজানের মিনতি স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের টানা অবরোধ আর হরতালকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক সহিংতা চলছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। নাশকতায় লিপ্ত বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা। পেট্রোলবোমা, ককটেল, রেল লাইনের ফিশপ্লেট খুলে ফেলায় আতঙ্কিত মানুষ। নির্বিচারে চলছে জ্বালাও পোড়াও। অবরোধকারীদের নাশকতায় গত ৫ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ২২ জন দগ্ধ হয়ে ভর্তি হয়েছেন ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে। এদের মধ্যে ১২ জন এখনও ভর্তি আছেন। বৃহস্পতিবার অগ্নিদগ্ধদের দেখতে গিয়েছিলেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান। সেখানে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন চিকিৎসা নিতে আসা লোকজন। আছে কান্না আর আহাজারি। বাঁচার আর্তনাদ। বার্ন ইউনিটে এসে হরতাল-অবরোধের আগুনে ঝলসানো অসহায় মানুষের মুখ দেখে হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান। তিনি বললেন- এ দৃশ্য দেখে স্বাভাবিক থাকা যায় না। যারা অবরোধ ডেকেছেন এবং যারা এই কর্মসূচীতে নাশকতা চালাচ্ছেন তাদের সবার উদ্দেশ্যে ‘হাত জোড় করে’ মিজানুর বলেন, ‘সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে কেউ কোনদিন সফল হয়নি। আপনাদের কাছে মিনতি করছি, আপনারা আমাদের ভবিষ্যত নষ্ট করবেন না। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের বর্ষপূর্তির দিনে ঢাকায় সমাবেশ করতে না পেরে সারাদেশে লাগাতার অবরোধ ডাকেন বিএনপি প্রধান খালেদা জিয়া। এর মধ্যে প্রতিদিনই কোনো নাম কোনো জেলায় বিএনপি ও শরিকদের হরতাল চলছে, ঘটছে নাশকতা। গণমাধ্যমে আসা খবর অনুযায়ী, অবরোধের ১১ দিনে সারা দেশে পেট্রোল বোমা ও আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেছেন অন্তত ২০ জন। ভোল বদল স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিশ্ব এজতেমাকে ‘পিকনিক’ অভিহিত করে গ্রেফতার আর জনরোষের ভয়ে ভোল পাল্টে অন্য সূর ধরেছেন-জামায়াত ঘরানা কথিত বুদ্ধিজীবী ড. তুহিন মালিক। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া কথিত এ সংবিধান বিশেষজ্ঞ সম্প্রতি টকশোতে ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্য দিয়েছেন। জামায়াত-শিবিরের ‘বাঁশের কেল্লা’য়ও ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে তবলীগ জামাত ও বিশ্ব এজতেমা বিরোধী এ মন্তব্য। ঘটনায় মুসল্লিদের মামলা দায়েরের পর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি হয়েছে। গ্রেফতারের দাবিতে ফুঁসছে তৌহিদী জনতা। পীঠ বাঁচাতে এবার তিনি বলছেন, ‘স্কুল জীবন থেকেই আমি তাবলীগের মেহনতের সঙ্গে যুক্ত’। এবারও শিবিরের বাঁশের কেল্লার বদৌলতেই চলতে তার বক্তব্যের প্রচার। মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জমায়েত বিশ্ব এজতেমাকে ‘পিকনিক’ অভিহিত করা এই তুহীন মালিকই এক সময় হজ নিয়ে বিতর্কিত বক্তব্য দেয়ায় দাবি তুলেছিলেন, লতিফ সিদ্দিকীকে গুলি করে মারা উচিত। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে ব্যঙ্গ করে বলেছিলেন, ‘এ দেশের মানুষ বারবার দেখছে একজন ব্যক্তির জন্য সংবিধান সংশোধন করা হয়, তার ছবি মানার জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়। একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে কটূক্তি করার জন্য ৭ বছরের জেলে যেতে হয়। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলামান থাকায় ধর্মীয়ানুভূতির কোন আইন এ দেশে নেই। ধর্ম নিয়ে যা খুশি তাই বলতে পারে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে চার বছর আগে নিজামী, সাঈদী ও মুজাহিদকে গ্রেফতার করা হয়ে ছিল। তখন মামলা করেছিল তরিকত ফেডারেশন, আজ সে তরিকত ফেডারেশন কোথায়? লতিফ সিদ্দিকিকে তো বিমানবন্দর থেকে এনে ক্রসফায়ারে দেয়া উচিত, কারণ বাংলাদেশে যে আইন আছে তাতে তার বিচার সম্ভব নয়। তাই তাকে ক্রস ফায়ারে দিয়ে দেয়া উচিত। যদি তাই করা হয় তাহলে ভাল একটা কাজ হবে ক্রসফায়ারের মাধ্যমে।’ লতিফ সিদ্দিকীকে ক্রসফায়ারে দেয়ার দাবি তুললেও এই লোকই এবার ধর্মের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতি করতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন। ঘটনার পর ময়মনসিংহে আদালতে মামলা দায়ের করা হলে বুধবার তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। ময়মনসিংহের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আহসান হাবিব ড. তুহীন মালিকের বিরুদ্ধে বুধবার শুনানি শেষে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেন। এবার তিনি বিদেশে বসে বলছেন, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা চালিয়ে একের পর এক হয়রানিমূলক মামলায় গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করা হচ্ছে। বাঁশের কেল্লায় তুহীন মালিকের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ‘গত একমাসের অধিক আমি দেশের বাইরে। স্কুল জীবন থেকেই আমি তবলীগের মেহনতের সঙ্গে যুক্ত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় অসংখ্যবার তবলীগে সময় দিয়ে চলেছি। তাবলীগ নিয়ে বিরূপ কিছু বলা আমার পক্ষে কখনই সম্ভব নয়।
×