ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

চীনে ফের বাধার মুখে জিমেল পরিষেবা

প্রকাশিত: ০৫:৫৪, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪

চীনে ফের বাধার মুখে জিমেল পরিষেবা

ফের মুখোমুখি গুগল এবং চীন। এ বার বন্ধ মার্কিন তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাটির ইমেল পরিষেবা জিমেল। গুগল জানিয়েছে, শুক্রবার থেকে চীনে জিমেল ব্যবহারকারীর সংখ্যা অস্বাভাবিক হারে কমে গেছে। শনিবার এটি প্রায় শূন্যের কাছে পৌঁছানোর পর সোমবার তা সামান্য বাড়ে। আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন। চীনের নাগরিকদের যাতে বাইরের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার না করতে না পারে সেজন্য গ্রেট ফায়ারওয়াল অব চায়নার মাধ্যমে বেজিং বিদেশী কোম্পানিগুলোর ওপর নজরদারি আরও বাড়িয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মন্তব্য করেছেন। তবে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুয়া চুনিং বলেছেন, সব বিদেশী সংস্থা যেন ঠিকমতো ব্যবসা করতে পারে সে দিকে তারা নজর রাখছেন। জিমেল আটকানোয় গুগলের ব্যবসা বিভিন্ন দিক থেকে সমস্যায় পড়তে পারে। প্রথমত চীনের ভিতরে যেসব সাধারণ গ্রাহক ও সংস্থা জিমেল ব্যবহার করে তাঁরা বাধ্য হবেন অন্য কোম্পানির দিকে ঝুঁকে যেতে পারে। এছাড়া যারা দেশের বাইরে থেকে যেসব ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠান মেলের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখেন তারাও সমস্যার মধ্যে পড়বেন। গুগলের সঙ্গে চীনের এই দ্বন্দ্ব অবশ্য নতুন নয়। কমিউনিস্ট শাসিত চীন সরকারের সঙ্গে মিলে গ্রাহকদের নেট গতিবিধির ওপর নজরদারি করতে সংস্থা অস্বীকার করায় এর আগেও দুপক্ষের মধ্যে বিরোধ চরমে উঠেছে। এই কারণে, সে দেশ থেকে ব্যবসা গুটিয়ে আনারও হুমকি দিয়েছিল গুগল। যা নিয়ে আমেরিকা ও চীনের মধ্যে তৈরি হয় রাজনৈতিক টানাপড়েনও। ২০০৯ সালে চীনের মূল ভূখণ্ড থেকে সার্চ ইঞ্জিন পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছিল এই মার্কিন তথ্যপ্রযুক্তি জায়ন্ট। এবার জুন থেকে সেখানে জিমেল বন্ধ ছিল। কুমির খেকো কুমির দৃশ্যটি বিরল বটে। অস্ট্রেলিয়ার সৌখিন চিত্রগ্রাহক এ্যান্টনি মোর। গত ১৬ ডিসেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রুগার ন্যাশনাল পার্কে আপন মনে ছবি তুলছিলেন। ঠিক এ সময় ঘটে যায় ঘটনাটি। তার ক্যামেরার লেন্স এমন জায়গায় গিয়ে পড়ে দেখা যায়, একটি কুমির অপর এক কুমিরকে চিবিয়ে খেয়ে ফেলছে। তার পর ক্লিক, ক্লিক। তুলে ফেলেন অনেকগুলো ছবি। পাশাপাশি ভিডিও। পরে এগুলো ছেড়ে দেন ইউটিউবসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ সাইটে। পরক্ষণেই এতে লাইক আর শেয়ারিংয়ের বন্যা বয়ে যায় যেন। রাতারাতি তারকা বনে যান এ্যান্টনি মোর। উচ্ছ্বাসভরা কণ্ঠে তিনি বলেন, ফটোগ্রাফি আমার শখ। তবে এটি আমাকে এত দ্রুত তারকাখ্যাতি এনে দেবে ভাবিনি। ইউপিআই অনলাইন।
×