ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:২২, ৫ ডিসেম্বর ২০১৪

ঝলক

মুসা বিন শমসেরকে দুদকে তলব স্টাফ রিপোর্টার ॥ সুইস ব্যাংকে আটকে থাকা ৫১ হাজার কোটি টাকা দেশে ফেরত আনা ও বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের উৎস খুঁজতে অস্ত্র ব্যবসায়ী ও ড্যাটকো গ্রুপের চেয়ারম্যান ড. মুসা বিন শমসেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয় থেকে এ নোটিস করা হয়েছে। দুদকের সিনিয়র উপপরিচালক মীর মোঃ জয়নুল আবেদীন শিবলী এ নোটিস করেছেন। নোটিসে আগামী ১৮ ডিসেম্বর দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। কমিশন সূত্র দ্য রিপোর্টকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। দুদক সূত্র জানায়, প্রিন্স মুসার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ ২০১১ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। তবে অজ্ঞাত কারণে দুদকের এ অনুসন্ধান আলোর মুখ দেখেনি। এর পর চলতি বছরের বিজনেস ম্যাগাজিন ফোর্বস-এর প্রতিবেদন বিবেচনায় নিয়ে দুদক আবারও নতুন করে অনুসন্ধান শুরু করে। সূত্র জানায়, ফোর্বস ম্যাগাজিন অনুযায়ী, মুসা বিন শমসেরই বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। তার সম্পত্তির মূল্য ১২ বিলিয়ন ইউএস ডলারের ওপর। তিনি অস্ত্র সরবরাহকারী হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক পরিচিত। ড. মুসা ১৯৯৭ সালে যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে অনুদান দিতে চেয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন। লেবার পার্টির নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর জন্য মুসা ৫ মিলিয়ন ডলার অনুদান দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু লেবার নেতা টনি ব্লেয়ার তা প্রত্যাখ্যান করেন। উপমহাদেশের শীর্ষস্থানীয় ধনীদের অন্যতম মুসা ১ বিলিয়ন পাউন্ড উপার্জন করেছেন বেশিরভাগ ট্যাঙ্ক, যুদ্ধবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র বেচাকেনার ব্যবসা করে। সূত্র আরও জানায়, ২০১১ সালের ২৪ জুন মুসার ব্যাংক হিসাব তলব করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে তার নো ইউর কাস্টমার (কেওয়াইসি) ফর্মের সব তথ্য জানতে চেয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলানিউজ ডটকমের এক খবরে বলা হয়, বিদেশী সংবাদ মাধ্যমে ‘বাংলাদেশের প্রিন্স’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া মুসা বিন শমসের আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের বেয়াই। মুসার বড় ছেলে ববি হাজ্জাজ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিশেষ উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন। ১৯৫০ সালের ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশের ফরিদপুরে জন্ম নেয়া মুসা ড্যাটকো গ্রুপের মাধ্যমে জনশক্তি রফতানির ব্যবসা শুরু করেন। তবে তার পরিচিতি তুলে ধরতে গিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো অস্ত্র ব্যবসার কথাই আগে আনে। এর আগে একটি দৈনিকে সুইস ব্যাংকে মুসা বিন শমসেরের ৫১ হাজার কোটি টাকা থাকার খবর ছাপা হওয়ার পর ২০১১ সালের এপ্রিলে একবার তার সম্পদ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। কিন্তু পরে সেই প্রক্রিয়া আর এগোয়নি। ‘বাঘের ঠোঁটে কামড় দিছি’ সুন্দরবনের ডাইংমারীতে কাঠ কাটতে গ্যাছিলাম চাইরজনে। সকাল ১০টার দিক ওইবে। নদীরপারে একটা গোলগাছের লগে হেলান দিয়া নাস্তা খাইতে বসি। হটাৎ কইরে একটা বাঘ (রয়েল বেঙ্গল টাইগার) পেছন থেইকে মোর সামনে আইসে দাঁড়ায়। আচমকা বাঘডারে দেইখে পিলই ক্যাইপ্পা যায়। ভয়ে দ্রুত গোলগাছের ট্যাগা (পাতা) নিয়ে ভুট হইয়ে শুয়ে পড়ি। সাথে সাথে বাঘটি মাথার নিচে ঘাড়ের উপর থাবা বসাইয়া দেয়। এ দৃশ্য দেইখ্যা অন্যরা ভয়ে গাছে উইঠ্যা যায়। তহন আমি ওই বাঘের মুহের বেতর হাত ঠুকাই দিছি। হাত ঠুকাই দিয়া জিবহা ধরছি। জিবহা ধরলে বাঘটা আমার হাতের তাড়া প্যাঁচাইয়া একটা কামড় মারছে। তখন হাত মুখতে বাইর কইরা থাবা দিয়ে দুই কান ধরছি বাঘের। বাঘের কান ধইরা বাঘের ঠোঁট প্যাঁচাইয়া কামড় দিছি। খবর বাংলানিউজ ডটকমের। বাগেরহাটের মংলা উপজেলার পশুর নদীর মংলা খেয়াঘাটে বসে বাঘের সঙ্গে লড়াইয়ের ভয়ঙ্কর এ অভিজ্ঞতার কথা বাংলানিউজকে বলেন আব্দুস সামাদ হাওলাদার (৬০)। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দীর্ঘক্ষণ কথা হয় তার সঙ্গে। তার গ্রামের বাড়ি সুন্দরবন সংলগ্ন বাগেরহাট জেলার শরণখোলা উপজেলার উত্তর সোনাতলা গ্রামে। বাঘের সঙ্গে লড়াই করে তিনি তার দু’চোখ হারিয়েছেন। বর্তমানে তিনি মংলা খেয়াঘাটে ভিক্ষা করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করছেন। বাঘের ঠোঁটে কামড় দেয়ার সময় তার নিচের পাটির দাঁতের তিনটি দাঁত পড়ে যায় জানিয়ে বলেন, তিনডা দাঁত বাঘের ঠোঁটে রইয়া গ্যাছে। হের পর আমি উঠতে চাইছেলাম লাফাইয়া বাঘের ঘাড়ের হোপর। কিন্তু তা ওঠতে পারি নাই। তহন কামড়ানোর হারনে বাঘ আমার চোখ প্যাঁচাইয়া হাবা মারছে। সঙ্গে সঙ্গেই দুইডা চোখ উইঠ্যা গ্যাছে। পরে আমার চিৎকারে আশপাশের বাওয়ালিরা লাঠিসোটা লইয়ে চলে আইলে বাঘ বনের মধ্যে চইলে যায়। ১৯৯১ সালের ১৬ জুলাই সকালে ঘটে যাওয়া সেই ঘটনার বর্ণনা এভাবেই দেন বাঘের সঙ্গে লড়াই করে মৃত্যু থেকে ফিরে আসা আব্দুস সামাদ। তিনি জানান, সুন্দরবন এলাকার আর দশজনের মতো এ বনের ওপর ছিল তার জীবিকা। তবে বাঘের আক্রমণে পাল্টে গেছে তার জীবনের গল্প। কোথায় ডাক্তার দেখিয়েছিলেন জানতে চাইলে বাংলানিউজকে তিনি বলেন, হের পর খুলনা আড়াইশ’ বেড হাসপাতালে ছিলাম এক মাস। দুই ছেলে, এক মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে তার পরিবার। দুই ছেলে গ্রামে এবাড়ি ওবাড়ি দিনমজুরের কাজ করে। আর মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন বলে জানান তিনি। নতুন জীবন পেয়ে বয়সের এই পড়ন্ত বেলায় এসে চাওয়া-পাওয়া কি, এ প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে একটু থেমে যান। হয়ত মানুষের কাছে হাত পাততে ভাল লাগে না বলেই কিছু বিরক্তি নিয়ে তার জবাব, ‘কি আর চাই! আল্লার দয়ায় যদি কিছু টাহাপয়সা পাইতাম তাই দিয়া বাল-বাচ্চা নিয়া খাইতাম। ছেলে দু’ডারে তাই লইয়া একটু কিছু কইরা খাইতে কইতাম। ওরাতো এবাড়ি ওবাড়ি মাডি কাডে, কাম হরে (করে)। ওদের কষ্ট একটু কমতো।’ ‘চোখে তো দেখেন না। তাহলে কে এখানে নিয়ে আসে?’ জানতে চাইলে তিনি বলেন, মংলায় চাকরি করে জলিল নামে এক ব্যক্তি এহ্যানে নিয়া আসে। এক সপ্তাহ থেইকে ১৫ দিন এহ্যানে থাহি। আবার বাড়ি যাইয়্যা কিছুদিন থাহি। তিনি জানান, জলিল নামের ওই ব্যক্তিকে দৈনিক আয়ের তিনভাগের একভাগ থেকে অর্ধেক পর্যন্ত দিতে হয়। পাকি ভিআইপি জঙ্গী হাফিজ লাহোর ॥ নিয়ন্ত্রণরেখায় অনুপ্রবেশ ও যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, সাম্প্রতিক সার্ক-শৈত্যের পর ইন্দো-পাক সম্পর্কে নতুন কাঁটা ২৬/১১ জঙ্গী হানার মাস্টারমাইন্ড হাফিজ সইদের জন্য বিশেষ ট্রেন? খবর এই সময়ের। ৪ ডিসেম্বর থেকে লাহোরে শুরু হচ্ছে লস্কর-ই-তৈয়বার শাখা সংগঠন জামাত-উদ-দাওয়ার দু’দিনের অধিবেশন। যে ব্যক্তিকে মুম্বাই সন্ত্রাসের প্রধান ষড়যন্ত্রকারী বলে ভারত প্রথম থেকেই দাবি করে আসছে, সেই হাফিজ সইদ এই সংগঠনেরই মাথা। পাকিস্তানে বসেই হাফিজের নির্দেশে মুম্বাইয়ে হামলার ছক কষা হয়েছিল বলে অভিযোগ ভারতীয় গোয়েন্দাদের। জঙ্গী সংগঠন বলে জামাত-উদ-দাওয়াকে চিহ্নিত করেছে সম্মিলিত রাষ্ট্রপুঞ্জও? ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই সংগঠনকে? পাকিস্তানে অবশ্য এই সংগঠন নিষিদ্ধ নয়। বরং ভারতে জঙ্গী কাজকর্র্মের সঙ্গে তাদের জড়িত থাকার অভিযোগে বিশেষ আমল দেয় না ইসলামাবাদ। জামাত-উদ-দাওয়ার অধিবেশন নিয়েও তাদের মাথাব্যথা দূরে থাক, বরং খাতিরদারির মনোভাবই প্রকট। লাহোরে এই অধিবেশনে পাকিস্তানের বিভিন্নপ্রান্ত থেকে বহু মানুষ যোগ দিতে আসবেন বলে খবর। তাদের নিয়ে আসার জন্য দু’টি বিশেষ ট্রেনের বন্দোবস্ত করছে সে দেশের রেলমন্ত্রক? তার মধ্যে একটি ট্রেন মঙ্গলবার সিন্ধু প্রদেশের হায়দরাবাদ থেকে ছেড়ে বুধবার রাতে লাহোর পৌঁছবে? অন্য ট্রেনটি করাচী থেকে ছেড়ে লাহোরে পৌঁছবে বৃহস্পতিবার সকালে। সেখানে মিনার-ই-পাকিস্তান সৌধ সংলগ্ন মাঠে জমায়েত চলবে দু’দিন ধরে? আন্তর্জাতিকভাবে চিহ্নিত জঙ্গী দলের জন্য এমন ভিআইপি ব্যবস্থা নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে। রাম জাদো আওর হারাম জাদো দিল্লীতে নির্বাচনী জনসভায় ‘অশালীন’ মন্তব্য করে ক্ষমা চাইলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি। তবে, শুধু ক্ষমা চাওয়ায় ‘চিড়ে ভেজেনি’। বিরোধীরা তার ইস্তফা চেয়ে বার বার সরব হয়েছেন। মুলতবি করতে হয়েছে সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন। খবর এই সময় পত্রিকার। প্রসঙ্গত, দিল্লীর নির্বাচনী সভায় তিনি বলেন, ‘দিল্লীর মানুষকে এটা ঠিক করতে হবে যে তারা রামের সন্তানদের (রাম জাদো) সরকার চান, না হারামজাদাদের সরকার চান।’ এতেই শেষ হয়নি। এর পর তিনি বলেন, মুসলিম এবং খ্রীস্টানরাও রামের সন্তান। এই মন্তব্যেই উত্তাল হয়েছে দেশের রাজনৈতিক মহল। যদিও পরে সংসদ কক্ষে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, ‘আমার মন্তব্যের জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমি ভবিষ্যতে এ সম্পর্কে কোন কথা বলব না।’ জ্যোতিকে আড়াল করার চেষ্টা করেছেন বিজেপির বহু প্রবীণ নেতা। গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী ভেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন, এটা সংসদের রীতি যে, কেউ যদি ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চান, তাহলে ব্যাপারটি সেখানেই শেষ করা হয়। অনেকে বলেছেন, প্রথমবার তিনি সাংসদ তথা মন্ত্রী হয়েছেন। ফলে এ সব ‘আদব-কায়দা’ এখনও ঠিক রপ্ত করে উঠতে পারেননি। রাজ্যসভাতেও এ নিয়ে তুমুল হট্টগোল হয়। তিনবার অধিবেশনও বন্ধ করতে হয়। অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি কক্ষে স্বীকার করেন, যে শব্দগুলো ব্যবহার করা হয়েছে তা ঠিক নয় এবং কখনই মেনে নেয়া যায় না। তবে এ সব কিছুই শুনতে রাজি ছিলেন না বিরোধীরা। তাদের একটাই দাবি ছিল, জ্যোতিকে মন্তব্যের জন্য ইস্তফা দিতেই হবে। বিএসপি নেত্রী মায়াবতী থেকে শুরু করে এনসিপি নেতা মাজিদ মেমন সকলেই তার বিরুদ্ধে এফআইআর করার দাবি জানান। ম্যাডোনার শরীর সাক্ষাতকার হোক বা ফোটোশ্যূট, বরাবরই খোলামেলা আর দুঃসাহসিক তিনি। সত্তরের দশকে আবির্ভাব, আশির দশকে উত্থান, নব্বইয়ে দাপটে শাসন করেছেন পপ দুনিয়া আর নয়া শতাব্দীর আগমনে হয়েছেন আরও বেশি মোহময়ী। এখন মধ্য-পঞ্চাশে এসেও কামনার অন্য নাম ‘ম্যাডোনা’। খবর এই সময়ের। ক্যামেরার সামনে বিশেষ রাখঢাকে কোন দিনই বিশ্বাসী নন পপসম্রাজ্ঞী ম্যাডোনা। হলিউডি ছবি অথবা ফ্যাশন ম্যাগাজিনের হাইভোল্টেজ শ্যূট সেশন, সাহসী হতেই পছন্দ করেন তিনি। সম্প্রতি ডিজাইনার আলেকজান্দার ম্যাককুইনের তৈরি অন্তর্বাস সম্ভারে সাবলীল ভঙ্গিতে নিজেকে মেলে ধরলেন সুন্দরী। আসলে ফোটো শ্যূটের থিমে ম্যাডোনাকে যৌন আবেদনপূর্ণ লাস্যময়ী রূপেই দেখানো হয়েছে। ক্যামেরাকে হতাশ করেননি চিরযৌবনা। স্পটলাইটের ঝলকানিতে অক্লেশে মেলে ধরেছেন উন্মুক্ত বক্ষদেশ। শুধু তাই নয়, শরীরি হাতছানিতে হেলায় বশ করেছেন লাখো পুরুষ হৃদয়। তবে এই প্রথম তার নগ্নতার সাক্ষী থাকেনি ক্যামেরা। ১৯৭৭ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে হারম্যান কাল্কেনস-এর জন্য প্রথম ন্যুড ফোটোশ্যূট করেন ম্যাডোনা। ১৯৭৮ থেকে ১৯৮০ সালের মধ্যে মোট তিনজন ফোটোগ্রাফারের জন্য নিরাভরণ হয়েছেন তিনি। ১৯৯২ সালে ‘ইরোটিকা’ এ্যালবামের সঙ্গেই প্রকাশিত হয় পপ তারকার একগুচ্ছ খোলামেলা ছবিসশৃদ্ধ বই ‘সেক্স’। ছবির মতো বাস্তবেও আবডাল না-পসন্দ তার। এক সাক্ষাতকারে এই কারণে বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পেশার কথা জানতে চাইলে নিঃসঙ্কোচে ‘দেহ ব্যবসা’র উল্লেখ করেন ডাকাবুকো ম্যাডোনা।
×